প্রথমে গত সপ্তাহের ঘটনাবলির পর্যালোচনা:
ইউরো/মার্কিন ডলার। গোটা সপ্তাহ ধরেই ইউরোপিয়ান কারেন্সির বিকাশ ঘটেছে, এমনকি ইউরো জোন অর্থনীতির দুর্বল পরিসংখ্যান সত্ত্বেও। ইউরোপিয়ান ইউনিয়নে পুনরুদ্ধার পন্থা সহ প্রত্যক্ষ নির্গমন পরিচালনা এবং এর বাজেটের সত্যিকারের সম্প্রসারণে ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের পরিকল্পনা দ্বারা জোড়াটি সুবিধা পেয়েছিল 1.0750-1.1000 করিডোরের ঊর্ধ্বসীমা ভাঙতে এবং 1.1145 উচ্চতায় পৌঁছতে। সুইস ব্যাংক, যার তাদের জাতীয় কারেন্সির বিনিময়ে ইউরো কেনে, তারাও ইউরোকে সমর্থন করেছে।
সর্ব প্রথম , গত সপ্তাহের ইভেন্টের একটি পর্যালোচনা:
ইউরো / ইউএসডি চীন ও আমেরিকার মধ্যে উত্তেজনা বেড়েছে,এই উত্তেজনা বাজারগুলিকে প্রভাবিত করতে পারে না।রাষ্ট্রপতি ট্রাম্প বলেছিলেন যে তিনি বেইজিংয়ের স্থগিত পদক্ষেপের "খুব জোরালো" প্রতিক্রিয়া জানাব।এটি বিশেষত হংকংয়ের উপর নিয়ন্ত্রণ একীকরণের পিআরসি-র ইচ্ছার ক্ষেত্রে প্রযোজ্য, যা আগে এই দেশে অশান্তির সৃষ্টি করেছিল।চীন যদি এই কাজ চালিয়ে যায়, তাই বৃহস্পতিবার 21 মে ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, তিনি এই বিষয়টি খুব সিদ্ধান্ত নিয়ে সমাধান করবেন । একই সাথে আমেরিকান প্রশাসন, চীন সাম্রাজ্যের দিকে বৈশ্বিক করোনোভাইরাস মহামারীর উত্স হিসাবে ইঙ্গিত করছে এবং এর থেকে উপযুক্ত ক্ষতিপূরণ চাইছে।
প্রথমে গত সপ্তাহের ঘটনাবলি বিশ্লেষণ :
ইউরো/মার্কিন ডলার। ‘রিট্রেইন অন্য দ্য ফ্লাই’ এই প্রকাশ আছে। ঠিক এটাই প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প করেছেন ১৪ মে। এর আগে তিনি অনেক বলেছেন এবং এমনকি দুর্বল ডলারের সুবিধা সম্পর্কেও মাঝে মধ্যে বলতেন, যা বিদেশের বাজারে আমেরিকান প্রডাক্টের প্রতিযোগিতা বৃদ্ধি করতে পারে এবং একটি ফেডকে ঠেলতে পারে একটি নমনীয় আর্থিক নীতিতে। এবং এখন, তিনি ফক্স টিভি-তে একটি সাক্ষাৎকারে হঠাৎ ঘোষণা করেছেন : ‘এখন শক্তিশালী ডলার থাকা ভালো। এই সময়ে শক্তিশালী ডলার থাকা দুর্দান্ত!’ ফেডারেল রিজার্ভের প্রধান জেরোম পাওয়েলও প্রেসিডেন্টকে সমর্থন করেছেন, বলেছেন যে নিয়ামককে নেতিবাচক সুদের হারে সুইচের সম্ভাব্যতা বিবেচনা করার দরকার পড়েনি এবং পড়ে না।
প্রথমে গত সপ্তাহের ঘটনাবলির পর্যালোচনা:
ইউরো/ইউএসডি: ইউরোপীয় অর্থনীতিকে বাঁচাতে ইসিবি যে-পদক্ষেপ করেছিল, তার উপর গত সপ্তাহে জোর ধাক্কা দিয়েছে জার্মানির সাংবিধানিক আদালত। তাদের মতে, ইউরোপীয় নিয়ামক সংস্থাটি মাত্রিক স্বস্তিবিধান বা কোয়ান্টিটিভ ইজিং (কিউই) কর্মসূচির ব্যাপারে নিজেদের কর্তৃত্বের মাত্রা ছাড়িয়ে গেছে, তাই তাদের সিদ্ধান্ত জার্মানির উপর চলতে পারে না। এই খবরে ইউরো/ইউএসডি-র অবস্থা সঙ্গে-সঙ্গে দুর্বল হয়ে গেছে। এর সঙ্গে যদি আপনারা আর্থিক দাওয়াইয়ের প্রশ্নে ইউরোপীয় সংঘের সরকারগুলোর আপসহীনতাকে যোগ করেন, তাহলে বলতে হয়, ইউরোজোন ভেঙে টুকরো-টুকরো হওয়ার ঝঁকি দিনকে-দিন বেড়েই চলেছে।
প্রথমে একনজরে গত সপ্তাহের ঘটনাবলি :
ইউরো/ইউএসডি। ম্যাক্রো ইন্ডিকেটররা বিশ্ব অর্থনীতির অবস্থার খুবই নিষ্প্রভ ছবি এঁকেছেন। যদিও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের তুলনায় ইউরোপের পরিস্থিতি বেশি খারাপ দেখাচ্ছে। পূর্ববর্তী ত্রৈমাসিকে ইউরোপীয় অর্থনীতি ইতিহাসে রেকর্ড নিম্ন হয়ে দাঁড়িয়েছিল 3.8% এবং গত বছর ধরে ছিল 14.4%, এর বিপরীতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে এই সংখ্যা হল 1.2% এবং 4.8%।
প্রথমে, গত সপ্তাহের ঘটনাগুলোর একটা পর্যালোচনা:
EUR/USD। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে যখন অর্থনীতির পুনরুজ্জীবনের জন্য অত্যন্ত দ্রুততার সঙ্গে অর্থ বরাদ্দ করে দেওয়া হয়েছে, সেখানে ইউরোজোনে সে সিদ্ধান্ত নিতে বিরাট লম্ব প্রক্রিয়ার এবং সংশ্লিষ্ট দেশগুলির মধ্যে চুক্তি করার প্রয়োজন হচ্ছে। আর তাতে ইউরোর উপর চাপ বাড়া ছাড়া গতি ছিল না। তাই, তাদের 23শে এপ্রিলের বৈঠকে ইউরোপীয় কাউন্সিল সম্ভবত অর্থনীতিকে ঘুরে দাঁড়াতে সাহায্যের জন্য একটা ঐক্যমত্যে পৌঁছাতে পেরেছে, এই সিদ্ধান্ত ব্যক্ত করার মধ্যে দিয়ে যে ইউরোপীয় কমিশন আনুমানিক €1 ট্রিলিয়ন অঙ্কের একটি পুনরুদ্ধার তহবিল (রিকভারি ফান্ড) তৈরি করবে, যদিও, সেই অর্থ কোথা থেকে আসবে সে ব্যাপারে তারা স্পষ্ট করে কিছু জানায়নি।
প্রথমে, গত সপ্তাহের ঘটনাগুলোর একটা পর্যালোচনা:
EUR/USD। গত চার সপ্তাহে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বেকারত্বের সুবিধা পাবার জন্য আবেদনের সংখ্যাটা 2.2 কোটিতে পৌঁছেছে। তুলনা করে দেখলে, পরিসংখ্যানটা গত কয়েক বছর ধরে মোটামুটি 9 লক্ষ 30 হাজারের স্তরেই আটকে ছিল। অন্যভাবে বললে, বেকারিত্ব 23 গুণ বেড়েছে! মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে কর্মসংস্থানসম্পন্ন লোকের সংখ্যাটা 15 কোটির কিছু বেশি, তাই COVID-19 সংকটের জন্য তৈরি হওয়া কর্মসংস্থান হারানোর পরিমাণটা সব ধরনের কর্মসংস্থানগুলি নিয়ে 15% দিকে এগিয়ে চলেছে।
প্রথমে, গত সপ্তাহের ঘটনাগুলোর একটা পর্যালোচনা:
EUR/USD। পুরনো ও নতুন বিশ্বের মধ্যে প্রতিযোগিতা জারি রয়েছে কারা তাদের অর্থনীতিতে বেশি পয়সা ঢালবে। কিন্তু মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পুরনো ইউরোপের তুলনা কী! 10ই এপ্রিল, বৃহস্পতিবার, বহু দিন ধরে চলা আলোচনার পর, EU-এর অর্থমন্ত্রীরা কোনক্রমে একটা সমঝোতায় আসতে পেরেছেন, তাদের দেশগুলিকে "মোটামুটি" €500 বিলিয়ন অঙ্কের সহায়তা দেবার মতো ব্যবস্থা তৈরির সিদ্ধান্তে উপণীত হয়ে। একই সময়ে, মার্কিন ফেডেরাল রিজার্ভ আরও $2.3 ট্রিলিয়ন সহায়তা কার্যক্রমের ঘোষণা করেছিল। একই সময়ে, ফেডেরাল রিজার্ভ প্রধান জেরোম পাওয়েল বলেন, তার দপ্তর খুব সম্ভবত সেখানেই থেমে থাকবেন না এবং এই মহামারির সংকট কেটে যাবার পর যত দ্রুত সম্ভব মার্কিন অর্থনীতিকে তার আগের জায়গায় ফিরিয়ে আনার জন্য সম্ভাব্য সবকিছু করবেন।
প্রথমে, গত সপ্তাহের ঘটনাগুলোর একটা পর্যালোচনা:
EUR/USD। জার্মানির বেকারিত্বের হার মার্চ মাসে অপরিবর্তিতই থেকে যায়, 5%-এ। কিন্তু মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের শ্রমবাজারের ডেটা অত্যন্ত ভীতিকর দেখাচ্ছে: বেকারিত্বজনিত সুবিধা পাবার জন্য 6.648 মিলিয়ন আবেদন জমা পড়েছিল, যেটা মাত্র দু’সপ্তাহের মধ্যেই 10 মিলিয়নে পৌঁছে গেছে, যা গোটা শ্রমশক্তির 6%-এর সমান। কৃষিক্ষেত্রের বাইরে তৈরি হওয়া কর্মসংস্থানের সংখ্যাটা কমেছে: ফেব্রুয়ারীর +275K-এর সাপেক্ষে তা নেমে এসে দাঁড়িয়েছে -705K-তে। অন্যান্য সূচকগুলিও ভাল নয়। বেকারত্ব মহামন্দার (গ্রেট ডিপ্রেশন) সময়কার পরিসংখ্যানের থেকেও বেশি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। আর সেই সঙ্গে, গোটা সপ্তাহ ধরে ডলারের দাম বেড়েছে, ইউরো থেকে প্রায় 350 পয়েন্ট ছিনিয়ে নিয়ে, যা এই ইঙ্গিত দেয় যে, মার্কিন অর্থনীতিতে এই ধরনের ধ্বস দেখার জন্য বাজার তৈরিই ছিল এবং দরের ক্ষেত্রে আগে থেকেই এই বিষয়টিকে বিবেচনায় রেখেছিল। এছাড়াও, OPEC+ ফরম্যাটে ফিরে যাবার সম্ভাবনা ও তৈলযুদ্ধ শেষ করার ব্যাপারে রাষ্ট্রপতি ট্রাম্প ও সৌদির শক্তিমন্ত্রীর করা মন্তব্যও ডলারের উত্থানে সাহায্য করেছিল। যদিও, এই বিষয়টিতে ততটাই ধোঁয়াশা রয়ে গেছে ঠিক যতটা ধোঁয়াশা COVID-19 করোনা ভাইরাসের বিরুদ্ধে চলা লড়াই নিয়ে রয়েছে।
প্রথমে, গত সপ্তাহের ঘটনাগুলোর একটা পর্যালোচনা:
EUR/USD। সাম্প্রতিক সপ্তাহগুলিতে এই জুটির উত্থানকে কিছুটা অ্যাক্রোব্যাটিক্সের সঙ্গে তুলনা করা যেতে পারে: প্রথমে, একেবারে খাঁড়া উত্থান 630 পয়েন্টের, তারপর শীর্ষবিন্দু 860 পয়েন্টে পৌঁছানো এবং এখন একপ্রস্থ লাফ 445 পয়েন্টের।
ডলারের খাঁড়া পতনের পিছনে একাধিক কারণ রয়েছে। এর মধ্যে প্রধান কারণটা হল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ফেডেরাল রিজার্ভের নেওয়া পদক্ষেপগুলি, যারা সুদের হারকে 0.25%-এ নামিয়ে নিয়ে এসেছিল এবং মার্কিন অর্থনীতিকে চাঙ্গা করার জন্য একাধিক কর্মসূচি গ্রহণ করেছিল, বহু বিলিয়ন ডলার অর্থনীতিতে ঢেলে এবং দেশের নাগরিকদের মধ্যে অর্থ বিতরণ করে। ফলস্বরূপ, ফেডেরাল রিজার্ভের ব্যালেন্স শিট 4.5 ট্রিলিয়ন ডলার পার করে গেছে, এবং অর্থনীতিবিদদের হিসেব অনুযায়ী, তা 6 ট্রিলিয়নেও পৌঁছে যেতে পারে। ফলত, মার্কিন শেয়ারসূচকগুলি ঊর্ধ্বমুখী হয়, S&P500 এক লাফে 20% অবধি ওঠে, যা EUR/USD জুটিকেও সঙ্গে টেনে তোলে: মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বের দ্বারা নেওয়া পদক্ষেপগুলিতে বিনিয়োকারীরা ইতিবাচকভাবে সারা দেয় এবং ডলারকে একটি নিরাপদ সম্পদ হিসেবে ভাবা সরে আসে, বর্তমান সময়ে আরও আকর্ষক সম্পদগুলিকে পছন্দের তালিকায় নিয়ে আসে।
প্রথমে, গত সপ্তাহের ঘটনাগুলোর একটা পর্যালোচনা:
EUR/USD। করোনা ভাইরাস বিশ্বমহামারি এখনও বিশ্বের বাজারগুলোকে চালিত করে চলেছে। সৌদি আরব ও রাশিয়ার মধ্যে চলা তেলযুদ্ধ, যা, নিঃসন্দেহেই, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সক্রিয় মধ্যস্থতা ছাড়া চলতেই পারে না, যেটা এই অস্থিতিশীলতাকে আরও বাড়িয়েছে। এই দেশের অপরিশোধিত তেল, যা রাশিয়ার আক্রমণের অন্যতম লক্ষ্যবস্তু, এখন সৌদি ও রুশদের মধ্যে দামের লড়াইয়ে অন্যতম মধ্যস্থতাকারীর ভূমিকা অবলম্বন করতে পারে।
প্রথমে, গত সপ্তাহের ঘটনাগুলোর একটা পর্যালোচনা:
EUR/USD। এটাই! বিশ্বের অর্থব্যবস্থা আর কোন সরকার, ব্যাংক বা ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানের দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হচ্ছে না। অর্থব্যবস্থা একটি মাত্র "ব্যক্তি" চালাচ্ছে যার নাম Covid-19। করোনা ভাইরাসজনিত বিশ্বমহামারির কারণে সমস্ত শেয়ার বাজারগুলিতে আতঙ্ক সৃষ্টি হয়েছে, তেলের দাম মুখ থুবড়ে পড়েছে, উৎপাদন কমে গেছে, এবং সীমান্তগুলি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। আগামি এক সপ্তাহে, এক মাসে, ছয় মাসে কী হবে সে ব্যাপারে কিছু না জানার কারণে মানবতা ত্রস্ত হয়ে রয়েছে। বিদ্যালয় ও বিশ্ববিদ্যালয়, রেস্তোঁরা ও ক্যাফে, পার্ক ও স্টেডিয়াম সব খালি, এবং লোকেদের একাবেরেই রাস্তায় না বরোনর পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। সুপারমার্কেটগুলি থেকে খাদ্যবস্তু আর টয়লেট পেপার উবে যাচ্ছে। সমস্ত ধরনের সাধারণ অনুষ্ঠানগুলি বাতিল করা হয়েছে, আর সোশাল মিডিয়ায় একটা কৌতুক ঘুরছে, আর তা হল, করোনা ভাইরাসের মোকাবিলার জন্য হতে যাওয়া বৈঠক বাতিল করা হয়েছে কারণ... করোনা ভাইরাস। ডোনাল্ড ট্রাম্পের মার্কিন সীমান্ত সীল করে দেওয়া ও ইউরোপীয়দের প্রবেশ নিষিদ্ধ করে দেবার সিদ্ধান্ত বিশ্বের বাজারগুলিকে নাড়িয়ে দিয়েছে। EuroSTOXX50 ফিউচার 5.57% পড়েছে, অন্যদিকে, DAX30 ফিউচার 4.22% পড়ছে। মার্কিন শেয়ার বাজার গত 33 বছরে সর্বাধিক লোকসানের মুখ দেখেছে। জাপান, অস্ট্রেলিয়া, ভারতবর্ষ, হংকং, দক্ষিণ কোরিয়া এবং অন্যান্য দেশগুলিও বহু বছরের নিম্নস্তর দেখেছে।
প্রথমে, গত সপ্তাহের ঘটনাগুলোর একটা পর্যালোচনা:
EUR/USD। মনে হচ্ছে এখন সময় এসেছে, কেউ চাইলে ম্যাক্রোইকনমির সূচকগুলিকে সে উপেক্ষা করতে পারে, অতীতে যেগুলির একটা প্রভাব শুধু দরগুলির উপরেই থাকত না, বরং সেগুলি প্রবণতাকে 180 ডিগ্রি ঘুরিয়েও দিতে পারত। বহু সপ্তাহ ধরেই এখন করোনা ভাইরাস আর্থিক বাজারের সামগ্রিক পরিস্থিতির পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নিয়েছে, যে ভাইরাস এখন শুধু লোকেদের স্বাস্থ্যের উপরেই নয়, বরং বিভিন্ন সরকারগুলো এবং কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলোর পদক্ষেপের উপরেও প্রভাব বিস্তার করে রয়েছে।
First, a review of last week’s events:
EUR/USD. The situation in the financial markets is completely under the control of the coronavirus for many weeks in the run. And if many traders in 2019 complained about the lowest volatility of the EUR/USD pair in the history of its existence, the situation has changed dramatically in 2020. Yhe amplitude of its fluctuations exceeded 200 points last week alone, and the growth of the euro on Thursday 27 February was the fastest since May 2018. And all this due to the Covid-19 virus, which causes investors to avoid investing in risky assets, preferring quieter havens.
প্রথমে গত সপ্তাহের ঘটনাবলির পর্যালোচনা
ইউরো মার্কিন ডলার। ফেব্রুয়ারির শুরু থেকে ডলার ইনডেক্স ইতিমধ্যে অর্জন করেছে 2.5 শতাংশ, মে 2017-র পর সর্বোচ্চে পৌঁছেছে। ইউরো জমি হারাচ্ছে। 1 জানুয়ারি থেকে শুরু হয়েছে, ডলারের অগ্রগতি ইউরোপিয়ান কারেন্সিকে দুর্বল করেছে 440 পয়েন্টে। শুধুমাত্র গত তিন সপ্তাহে টানা পতনে হারিয়েছে প্রায় 300 বা 2.7 শতাংশ।
প্রথমে, গত সপ্তাহের ঘটনাবলির পর্যালোচনা :
ইউরো/মার্কিন ডলার। টানা দুসপ্তাহের জন্য এই জোড়ার ক্ষেত্রে দীর্ঘ অবস্থানে স্টপ-লস অর্ডার দেখা গেছে। বুলস সরে গেছে, তাদের রক্ষণের সমস্ত লাইন থেকে সফলভাবে আত্মসমর্পণ করেছে। এই জোড়া শুধু এটা এবং গত বছরের লো আপডেট করেনি, এইসঙ্গে এটি সর্বনিম্ন মূল্যে পৌঁছেছে মে 2017-র পর। আর সবচেয়ে কৌতূহলকর বিষয় হল যে ইউরোপিয়ান কারেন্সির এরকম বিপর্যয়ের গুরুততর কোনো কারণ নেই। আপনি ‘কালো বৃহস্পতিবার’-এর ওপর ইএসডি সিএইচএফ জোড়ার বিপর্যয় ব্যাখ্যা করতে পারেন যা ঘটেছিল জানুয়ারি 2015-তে অথবা গণভোটের পর ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন থেকে যুক্তরাজ্যের নিষ্ক্রমণের প্রেক্ষিতে পাউন্ডের পতন ব্যাখ্যা করতে পারেন। কিন্তু এখানে দেখা যাচ্ছে অস্বাভাবিক কিছুই ঘটেনি।
প্রথমে, গত সপ্তাহের ঘটনাগুলোর একটা পর্যালোচনা:
EUR/USD। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পরিসংখ্যানগুলিকে (ISM এবং NFP সমেত) বেশ আশাব্যঞ্জক দেখাচ্ছে। গত পাঁচ দিন ধরে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সূচকগুলি তাদের রেকর্ডের স্তরগুলিকে শুধরেছে: ডাউ জোন্স রয়েছে 29393-এ এবং S&P500 রয়েছে 3345-এ। জার্মানির উৎপাদন সংক্রান্ত অর্ডার গত পরপর তিন ধরে 0.5% পড়েছে, যা ইউরোপীয় অর্থনীতির অবস্থা সম্পর্কে আশংকাকে নিশ্চিত করেছে, যা বর্তমানে মন্দার মুখোমুখি দাঁড়িয়ে। ফলস্বরূপ, বিনিয়োগকারীদের মধ্যে ইউরোজোনের কোয়ান্টিটেটিভ ইজিং (QE) নীতিকে আরও প্রসারিত করার ব্যাপারে প্রত্যাশা বৃদ্ধি পাচ্ছে এবং এই আত্মবিশ্বাস বাড়ছে যে, ডলারের দাম অন্তত অপরিবর্তিত থেকে যাবে। সম্প্রতি এই বিষয়টি ফেডেরাল রিজার্ভের উপ-সভাপতি রান্ডাল কোয়ার্লার্স বলেছেন। এছাড়াও রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের আগে ডোনাল্ড ট্রাম্পও প্রত্যাশা তৈরি করেছেন, ভোটারদের বারংবার এই বিষয়টি মনে করিয়ে দিয়ে যে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বেকারির সংখ্যা বর্তমানে সর্বনিম্ন স্তর 3.5%-এ আছে।
প্রথমে, গত সপ্তাহের ঘটনাগুলোর একটা পর্যালোচনা:
EUR/USD। গত সপ্তাহটা কোরোনা ভাইরাসের লক্ষণের মধ্যে দিয়ে কেটেছে, যা গত সপ্তাহে বাজারে যা যা ঘটেছিল তার বেশিরভাগকে নির্ধারিত করেছিল। যে সব ভোগ্যপণ্য ও মুদ্রাগুলির সরাসরি চীনের সঙ্গে যুক্ত ছিল সেগুলির সবচেয়ে বেশি খারাপ অবস্থা হয়েছে।
প্রথমে, গত সপ্তাহের ঘটনাগুলোর একটা পর্যালোচনা:
EUR/USD। ইউরো আবার পড়ছে, এবং গত পাঁচ দিনের মধ্যে ডলারের সাপেক্ষে এর 70 পয়েন্ট পতন ঘটেছে। এর দুটি কারণ আছে: চীনে কোরোনা ভাইরসজনিত মহামারী এবং নতুন ECB প্রধান অতি সাবধানী ক্রিস্টিন ল্যাগার্ড।
প্রথমে, গত সপ্তাহের ঘটনাগুলোর একটা পর্যালোচনা:
EUR/USD। 29শে নভেম্বর, 2019 থেকে শুরু করে, এই জুটি ঊর্ধ্বমুখী চ্যানেল বরাবার এগিয়ে যাচ্ছিল। 31শে ডিসেম্বরে এটি এই চ্যানেলের ঊর্ধ্ব সীমা 1.1240-এ পৌঁছে যায়, আর তারপর অভিমুখ বদলায় এবং 08ই জানুয়ারী তারিখে এটি এই চ্যানেলের নিচের সীমা 1.1225-কে ভেঙ্গে দেয়। "এটি কি তার সীমাগুলির মধ্যে ফিরবে?"– গত সপ্তাহে আমরা এই প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করেছিলাম, যার উত্তরে বিশেষজ্ঞদের একটা বড় অংশ (60%) কঠিন "না"-এ জবাব দিয়েছিলেন। আরা তারা সঠিক প্রমাণিত হয়েছেন: 16ই জানুয়ারী, বৃহস্পতিবার অবধি, বুল এটা করার চেষ্টা করেছিল, কিন্তু তারপর তাদের শক্তি কমে আসে এবং এই জুটির খাঁড়া পতন ঘটে।
প্রথমে, গত সপ্তাহের ঘটনাবলির পর্যালোচনা :
ইউরো/মার্কিন ডলার। যেমন আপনি জানেন, জীবন হল জেব্রার মতো : একটা সাদা দাগের পর একটা কালো স্ট্রাইপ আসে, এবং উলটোটাও সত্যি। সেটাই ঘটেছে এবারও : ক্রিসমাস ও নিউ ইয়ারের ছুটির পর এসেছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও ইরানের পূর্ণ-মাত্রায় যুদ্ধের উদ্বেগজনক প্রত্যাশা। কিন্তু কয়েকদিন পর এটা স্পষ্ট হয়েছে যে দুপক্ষই পূর্ণ-মাত্রায় সংঘষ এড়াতে চায়, এবং ভূগোল-রাজনৈতিক ক্ষেত্রের টেনশন ক্রমশ হ্রাস পেয়েছে, যা তেলের দামে পরিষ্কার দৃশ্যমান।
First, a review of last week’s events:
EUR/USD. Holidays are for people to get distracted for a while from daily problems, plunging into the magic atmosphere of miracle expectation. And miracles happen, and financial markets are no exception, as we have already warned our readers.
নতুন বছরে প্রধান প্রধান প্রচলিত মুদ্রা যুগল থেকে সম্ভাব্য প্রত্যাশা।
এবিষয়ে কোন সন্দেহ নেই যে মধ্যস্থতাকারী সংস্থাগুলি এবং ব্যক্তিগত বাণজ্যিক সংস্থাগুলির বিশাল সংখ্যক বিবেচনা করে ইইউআর/ইউএসডি যুগলকে তাদের কর্মধারার প্রধান হাতিয়ার হিসেবে। অন্যান্য সূত্র থেকে বলা হয় ফোরেক্স মার্কেটের 22% থেকে 32% এই যুগল ধারণ করে।ইউএসডি/জেপিওয়াই, জিবিপি/ইউএসডি,ওইউডি/ইউএসডি,ইউএসডি/সিএইচএফ,ইউএসডি/সিএডি,ইইউআর/জেপিওয়াই এবং ইইউআর/জিবিপি দ্বারা অনুসৃত এটি হয়।
প্রথমে গত সপ্তাহের ঘটনার পর্যালোচনা :
ইউরো/মার্কিন ডলার। 1.1110 স্তর থেকে সোমবার শুরু করে জোড়াটি উঠেছিল, যেমন অধিকাংশ বিশেষজ্ঞরা আশা করেছিলে। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের ইমপিচমেন্ট শুরুর ব্যাপারে বাজার প্রতিক্রিয়া দেখায়নি, এবং এসঅ্যান্ডপি500 ইনডেক্স ফের একবার আপডেট হয়েছে ঐতিহাসিক সর্বাধিকে। যদিও, বছরের শেষ মানে বছরের শেষ এবং সংশ্লিষ্টরা ভয়াবহতায় পড়েছে। সুতরাং, জোড়াটি লক্ষ্যে পৌঁছতে ব্যর্থ হয়েছিল, 1.1200-র উচ্চতা এবং সপ্তাহের সর্বাধিক রেকর্ড হয়েছে 1.1175।
প্রথমে গত সপ্তাহের ঘটনার পর্যালোচনা :
ইউরো/মার্কিন ডলার। যেমন প্রত্যাশিত, ফেড এবং ইসিবি উভয়ই তাদের সুদের হার অপরিবর্তিত রেখেছে। ফলত তাদের সিদ্ধান্তে বাজারের প্রতিক্রিয়া প্রায় শূন্য। প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং ইসিবি-র নতুন প্রধান ক্রিস্টিন লাগার্ডে গত সপ্তাহে ছিলেন ডলারের দিকে।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট তাঁর অনুসরণকারীদের বলেছেন, ‘আমরা (অর্থাৎ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র) চীনের সঙ্গে একটা বড় চুক্তি শেষ করার মুখে। ওরা এটা চায় যেমন আমরাও চাই! অর্থাৎ, যদি আগে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প বলে থাকেন যে বাণিজ্য চুক্তি একমাত্র বেইজিং চেয়েছিল, এখন এটা দাঁড়িয়েছে যে এতে স্বাক্ষরের জন্য ওয়াশিংটনও সম্মত।
প্রথমে, গত সপ্তাহের ঘটনাগুলোর একটা পর্যালোচনা:
EUR/USD। সোমবার ইউরো খাঁড়া উপরের দিকে ওঠে। কেউ সেটা প্রত্যাশা করেনি এমনটা বলছি না। বিশ্লেষকদের 35% এবং H4 ও D1-এর উপর গ্রাফিক্স সহযোগে করা বিশ্লেষণগুলো এই জুটির 1.1100-র উচ্চতায় ওঠার পূর্বাভাস ছিল। কেউ কেউ এটাও ধরে নিতে পারেন যে, এই বৃদ্ধির সঙ্গে ইউরোপিয়া সেন্ট্রাল ব্যাংকের নতুন কর্ণধার ক্রিস্টিন ল্যাগার্ডের কাজকর্মের যোগ রয়েছে। কিন্তু সেটা হওয়ার সম্ভাবনা নেই, কারণ উচ্চপদস্থ ওই আধিকারিকের কথার বেশিরভাগের সঙ্গে আর্থিক নীতির উন্নতির কোন যোগসূত্র ছিল না, বরং তাদের নিষ্ঠা ক্রিপ্টো-ইউরোর আগমনের সম্ভাবনার ব্যাপারেই বেশি কেন্দ্রিভূত ছিল। যদিও, মহা-নিয়ামকের কাজের যে তাজা হাওয়ার ঝাপটা ছিল তা ইউরোপের মুদ্রাকে শক্তিশালী করতেই পারত।
প্রথমে, গত সপ্তাহের ঘটনাগুলোর একটা পর্যালোচনা:
EUR/USD। মার্কিন মুলুকে থ্যাংকসগিভিং মনে হয় 28শে নভেম্বর, বৃহস্পতিবার ছিল না, বরং তার অনেক 25 শে নভেম্বর সোমবারেই ছিল। শরতের শেষ সপ্তাহটা স্বাভাবিকভাবেই শান্ত ছিল এবং শুক্রবার পর্যন্ত, কারবারিদের শীতঘুমে পাঠিয়ে, অস্থিরতা 40 পয়েন্ট ছাড়ায়নি। GDP-র এবং US-তে উৎপাদনশিল্পের ইতিবাচক ডেটাকে ইউরোজোনে দর সূচক বা প্রাইস ইন্ডেক্স (CPI) ভারসাম্য প্রদান করে। আর এমনকি হংকংয়ে গণতন্ত্র ও মানবাধিকারের সমর্থনে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের দ্বারা সাক্ষরিত বিতর্কিত আইন, সেই সঙ্গে বেইজিংয়ের তরফে তার বিরুদ্ধে তীব্র প্রতিক্রিয়া, সব মিলিয়ে বাজারের উপর খুব কমই প্রভাব ফেলে।
প্রথমে, গত সপ্তাহের ঘটনাগুলোর একটা পর্যালোচনা:
EUR/USD। মনে করে দেখুন আগের কয়েকটি পূর্বাভাসে যে অনিশ্চয়তার ব্যাপারে বলা হয়েছিল সম্প্রতি তাই-ই বাজারকে গ্রাস করে রয়েছে। সেই সময়, বুল-এর সমর্থকদের দল বিয়ারদের থেকে মাত্র 10% ভারি ছিল। 55% বিশেষজ্ঞ ইউরোপীয় মুদ্রার বৃদ্ধির পক্ষে মত দিয়েছিল, আর বিরুদ্ধে ছিল 45%। যেন তারা শক্তিগুলির ভারসাম্য রক্ষার চেষ্টা করছিল, এই জুটি 11ই নভেম্বর, সোমবার, সামান্য ওঠে, 1.0900-র স্তরে পৌঁছে একটি পার্শ্বমুখী প্রবণতার দিকে চলে যায়। সেটা শুক্রবার অবধি সেখানেই ছিল, যখন, ইউরোপ থেকে দুর্বল পরিসংখ্যাগুলি (PMI) নতুন ECB প্রধান ক্রিস্টিন ল্যাগার্ডের দেওয়া ভাষণের কারণ, এর খাঁড়া পতন ঘটে। তবে, এটি 1.1000-র অবলম্বন ভেঙ্গে বেরোতে পারেনি এবং পাঁচ দিনের পর্যায়কাল 1.1020-এ শেষ করে।
প্রথমে, গত সপ্তাহের ঘটনাগুলোর একটা পর্যালোচনা:
EUR/USD। প্রেসিডেন্স ট্রাম্প দ্বিতীয়বার নির্বাচিত হয়ে আসার পরিকল্পনা করছেন, আমেরিকার মজবুত GDP বৃদ্ধিকে তার জন্য ধন্যবাদ। প্রধান প্রধান US সূচকগুলি তাদের ঐতিহাসিক উচ্চতায় পৌঁছানোর ঝড় তুলে চলেছে। S&P500-এর ফিউচার 3100-র উপরে উঠেছিল। বাজারে ক্রয়ের ব্যাপারে বিপুন উদ্দীপনা দেখার কারণ ছিল হোয়াইট হাউজ-এর অর্থনৈতিক উপদেষ্টা ল্যারি কুদলো-র চীনের সঙ্গে বাণিজ্যিক চুক্তির আশু সিদ্ধান্ত সম্পর্কে করা মন্তব্য। একই সঙ্গে, ফাইনান্সিলা টাইমস-এর প্রতিবেদন অনুযায়ী, বস্তুত, চীন যে থমকে রয়েছে এবং শুল্ক তুলে দেবার প্রতিক্রিয়া জানিয়ে উল্লেখযোগ্য কোন ছাড়ের ঘোষণা করছে না সে ব্যাপারে হোয়াইট হাউজ বেশ অখুশি। আর ট্রাম্প নিজেও সেগুলিকে সম্পূর্ণরূপে বাতিল করে দিতে চায় এমনটিও নয়।
প্রথমে, গত সপ্তাহের ঘটনাগুলোর একটা পর্যালোচনা:
EUR/USD। 07ই নভেম্বর, বৃহস্পতিবার, মার্কিন বাজারে ঐতিহাসিক উত্থান দেখা গেছে যখন বাণিজ্যিক চুক্তির নতুন অংশ হিসেবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের তরফে শুল্ক কমানোর ইচ্ছা ব্যক্ত করার প্রতিবেদন সামনে আসে। ফাটকা কারবারিরা বন্ড, ইয়েন এবং সোনার মতো নিরাপদ আশ্রয়স্থলগুলি থেকে তাদের মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে। ইউরোপের মুদ্রার ডলারের থেকে সস্তা হয়েছে: বিনিয়োগকারীরা আশা করছে মার্কিন-চীন বাণিজ্য-যুদ্ধ শেষ হলে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ম্যাক্রোইকোনমির সূচকে উন্নতি হবে। আর যদিও একটা পূর্ণাঙ্গ চুক্তি স্বাক্ষর হওয়ায় এখনও অনেক দেরি আছে, তবুও বিশেষজ্ঞদের মতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের আসন্ন রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের আগে ডোনাল্ড ট্রাম্প আর কোন আকস্মিক পদক্ষেপ গ্রহণ করবেন না।