প্রথমে গত সপ্তাহের ঘটনাবলির পর্যালোচনা :
ইউরো/মার্কিন ডলার। বিশেষজ্ঞদের অধিকাংশ (75 শতাংশ), যাঁদের সমর্থন করেছে অসিলেটররা, ইঙ্গিত দিয়েছিলেন এই জোড়াটি অতিরিক্ত ক্রীত, দক্ষিণে এর সংশোধনের প্রত্যাশা ছিল। বিতর্ক ছিল যে জোড়াটি সপ্তাহ শেষ করবে কি না শক্তিশালী রেজিস্ট্যান্স 1.1900 অঞ্চলে, শুক্রবার, 18 সেপ্টেম্বর। উপর্যুক্ত পরিস্থিতি একশো শতাংশ সত্যি হয়েছে এবং শেষপর্যন্ত অতিক্রম করেছে মাঝারি-মেয়াদের সাপোর্ট 1.1700-তে, ইউরো/মার্কিন ডলার জোড়া গত সপ্তাহে নিম্নগামী হয়েছিল, স্থানীয় নিম্ন 1.1610-এ চলে যায়।
প্রথমে গত সপ্তাহের ঘটনাবলির পর্যালোচনা :
ইউরো/মার্কিন ডলার। রয়টারের একটি সূত্রের মতে, এর হার বন্ধ হয়েছে 1.2000-এর কাছে যা বর্তমানে ইউএস ফেডারেল রিজার্ভ ও ইসিবি দুপক্ষের জন্যই মানানসই। চার্টের দিকে তাকালে যে কেউ ব্যাখ্যা করতে পারবে : 1.2000 নয়, বরং 1.1850। মূল কথা, এই দিগন্তের সঙ্গে জোড়াটি সাত সপ্তাহ ধরে চলছে। কিন্তু প্রকৃতপক্ষে, 150 পয়েন্ট ব্যবধানের এখানে মৌলিক কোনো তাৎপর্য নেই।
প্রথমে, গত সপ্তাহের ঘটনাবলির পর্যালোচনা :
ইউরো/মার্কিন ডলার। 11 সেপ্টেম্বরে ইসিবি মিটিঙের পর যা ঘটেছে, ইউরো চেষ্টা করেছিল উঁচুতে উঠতে এমনকি পৌঁছেছিল 1.1920-তে, কিন্তু আক্ষরিকভাবেই এক ঘণ্টা পর বাজার স্থির করে যে এগুলি মোটেও গুরুত্বপূর্ণ ছিল না, এবং ইউরো/মার্কিন ডলার জোড়ার কোট দ্রুত ফিরে আসে তাদের নিজের অবস্থানে। এর ফলে, এক-তৃতীয়াংশ বিশেষজ্ঞ আশা করেছিলেন, জোড়াটি 1.1700-1.2010 চ্যানেল অতিক্রম করতে পারবে না, যার সঙ্গে এটা চলাফেরা করছে সাত সপ্তাহ ধরে। উপরন্তু, এর ট্রেডিং পরিধি সংকীর্ণ হয়েছিল 1.1750-1.1920-তে, গত দশকের আগস্টের মানে ফিরে গিয়েছিল।
তাহলে, সত্যি কী ঘটেছিল?
প্রথমে গত সপ্তাহের ঘটনাবলির পর্যালোচনা :
ইউরো/মার্কিন ডলার। বিনিয়োগকারী ও বিশেষজ্ঞদের মধ্যে এখনও জ্যাকসন হোল-এ সিম্পোসিয়ামে ইউএস ফেডারেল রিজার্ভের প্রধান জেরোম পাওয়েলের বিবৃতি সবচেয়ে আলোচনার বিষয়। ফেড স্থির করেছে 2012 থেকে শুরু আর্থিক নীতিতে সবচেয়ে গুরুতর পদক্ষেপ গ্রহণ করবে, ঘোষণা করেছে এর পরিকল্পনা ‘মুদ্রাস্ফীতির গড় হার 2 শতাংশ’ লক্ষ্য। এর অর্থ যে মুদ্রাস্ফীতির হার এই দুই শতাংশ অতিক্রম করলেও নিয়ামক এর আর্থিক নীতি দৃঢ় করবে না।
প্রথমে গত সপ্তাহের ঘটনাবলির পর্যালোচনা :
ইউরো/মার্কিন ডলার। 60 শতাংশ বিশ্লেষক গত সপ্তাহে ফের একবার ডলারকে অগ্রাধিকার দেবার চেষ্টা করেছিলেন, আশা করেছিলেন যে ইউরো/মার্কিন ডলার জোড়া 1.1700-র সাপোর্ট ভাঙে। বাকি 40 শতাংশের মতে, এটার থাকা উচিত সাইড চ্যানেল 1.1700-1.1910-এর মধ্যে, যা প্রকৃত ঘটেছিল। উপরন্তু এটি শেষ করেছিল এই করিডোরের উপরের সীমান্তে।
প্রথমে গত সপ্তাহের ঘটনাবলির পর্যালোচনা :
ইউরো/মার্কিন ডলার। গত অনুমানে আমরা বলেছি যে চ্যানেল 1.1700-1.1910-র একটি বা অন্য অভিমুখে স্পষ্ট ব্রেকডাউনই একমাত্র ভর্তুকি ক্রিয়াকলাপের প্রধান প্রবণতা সম্পর্কে পরিষ্কার ধারণা দিতে পারে। এই পরিধির ভেতরেই এই জোড়াটি চার সপ্তাহ ধরে চলাফেরা করছে। কিন্তু ব্রেকডাউন কখনো ঘটেনি : যাইহোক এটা হল আগস্ট, ছুটির দিন, এবং কোনো অতিরিক্ত ঘটনারই বাজারকে উর্ধ্বগামীর করার সামর্থ্য, এখনও দেখা যায়নি। পরিস্থিতি হল বিনিয়োগকারীরা এমনকি প্রতিটি ছোট্ট ব্রেকডাউন ও ঘনিষ্ঠ অবস্থান সামান্য লাভে কিনতে তৈরি। এর ফলে, 1.1965-র মধ্য দিয়ে যাওয়াটা বুলকে সাফল্য আনতে পারেনি, এবং জোড়াটি ফিরেছে সাইডলাইন 1.1700-1.1910-এ সপ্তাহ শেষ করেছে এর কেন্দ্রীয় লাইনের বেশি দূরে নয়, 1.1795 অঞ্চলে।
উরো/মার্কিন ডলার। লেবার ডিপার্টমেন্ট থেকে ডেটার ওপর ভিত্তি করে আশাবাদীরা বলছেন যে মার্কিন অর্থনীতি পুনরুদ্ধার গতি পেয়েছে। অতিমারি-কবলিত শ্রম বাজারের পুনরুদ্ধার শুরু হয়েছে এবং সম্ভবত এটা সংকটের সবচেয়ে খারাপ দশা পেরিয়ে এসেছে। জুলাইয়ে বেকারির পতন ঘটেছিল 10.2 শতাংশে (এপ্রিলের শীর্ষ 15 শতাংশের তুলনায়)। 1.8 মিলিয়ন মানুষ জুলাইয়ে কাজে ফিরে গেছেন, যে প্রবণতা টানা তিন মাস ধরে চলছে।
প্রথমে গত সপ্তাহের ঘটনাবলির পর্যালোচনা :
ইউরো/মার্কিন ডলার। টানা ছয় সপ্তাহ ডলারের পতন ঘটেছে। মে 2018-এর পর ইউএসডি সূচক (ডিএক্সওয়াই) সর্বনিম্ন মূল্যে পৌঁছল। গত পাঁচ মাসে এটি প্রায় 10 শতাংশ হারিয়েছে। এবং এখন, মনে হচ্ছে পতন বন্ধ হয়েছে : ইউরো/মার্কিন ডলার জোড়া টানা দুসপ্তাহ 1.1700-1.1910-এর মধ্যে সাইড করিডোরের সঙ্গে নড়াচড়া করছে।
প্রথমে গত সপ্তাহের ঘটনাবলির মূল্যায়ন :
ইউরো/মার্কিন ডলার। মার্কিন অর্থনীতি শুধু শ্লথগতি হয়নি, এর দ্রুতগতিতে পতন ঘটেছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের জিডিপি-তে এতাবৎকালের বৃহত্তম অবনমন ঘটেছে, বিয়োগ 32.9%। এই পতনের কারণ সবাই জানে, তা হল করোনা ভাইরাস অতিমারির প্রেক্ষিতে কোয়ারান্টাইন পন্থা। কর্তৃপক্ষ আশাবাদী যে অর্থনীতিকে শূন্যে আসতে না দিয়ে তারা কোভিড 19-এর বিস্তৃতি আটকাতে পারবে। কিছু প্রদেশ আর্থিক ক্রিয়াকলাপে নিষেধ না এনে কোয়ারান্টাইন ব্যবস্থা কড়া করেছে এবং একটু অর্জনও করেছে।
সর্বপ্রথম, গত সপ্তাহের ঘটনাগুলির পর্যালোচনা:
EUR / USD. ইউএসএ বাজারে সুসংবাদ দেয় না। বেইজিং এবং ওয়াশিংটনের মধ্যে উত্তেজনা বৃদ্ধি, বেরোজগড়ির উত্থিত ডেভ, এবং চলমান COVID-19 আক্রমণাত্মক বিনিয়োগকারীদের আতঙ্কিত করে, আমেরিকান অর্থনীতির আসন্ন পুনরুদ্ধার সম্পর্কে সন্দেহ উত্থাপন করে। সপ্তাহ শেষে নাসডাক এবং এস এন্ড পি 500 সূচকগুলি লাল হয়ে গেছে। যাইহোক, তাদের পতন ডলারের প্রতি বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ ফিরিয়ে দিতে পর্যাপ্ত নয় - ডলার (ডিএক্সওয়াই) সূচকটি অব্যাহতভাবে অব্যাহত রয়েছে এবং ইতোমধ্যে 94.4 পৌঁছেছে, মার্চ 09 , 2020 এর নিচে।
সর্বপ্রথম, গত সপ্তাহের ঘটনাগুলির পর্যালোচনা:
EUR/USD. বেইজিং এবং ওয়াশিংটনের মধ্যকার সম্পর্কগুলিতে হায়াহাট প্রকাশ করা হচ্ছে, কোরোনোয়ায়ারস আমরা সমস্ত বড়দিনের সাথে রয়েছি।গত সপ্তাহে যুক্তরাষ্ট্রে প্রাথমিক বেকারত্বের সুবিধার জন্য 1.3 মিলিয়ন মানুষ আবেদন করেছিলেন।এটি প্রথম বার হয়নি, তিনি 17.3 মিলিয়ন থেকে আরও বেশি অ্যাপ্লিকেশন পেয়েছেন, যা পূর্ব-সঙ্কটের মান 10 থেকে আরও বেশি হয়েছে। কিন্তু এক সময়, বিনিয়োগকারীদের জখিমের ভূমিকম্প দূরের কিছু নেই, এখনও শেয়ার শেয়ারের বৃদ্ধি বৃদ্ধি রয়েছে। এস এবং পি 500 ইন্ডেক্স 23 মার্চ থেকে বর্ধমান এবং তার আগে ফেব্রুয়ারির উচ্চ স্তরের পৌঁছেছে। ন্যাসড্যাক 100 সমস্ত রেকর্ড ভেঙেছে, 10,650 নম্বর ছাড়িয়ে গেছে।
सबसे पहले, पिछले सप्ताह की घटनाओं की एक समीक्षा:
EUR/USD. डॉलर धीरे-धीरे कमजोर हो रहा है, युग्म पिछले सप्ताह पाइवट प्वाइंट 1.1240 से ऊपर गया, लेकिन अभी भी पाँच सप्ताही चैनल 1.1170-1.1350 के भीतर है। जैसी कि 25% विशेषज्ञों द्वारा उम्मीद की गई थी, बुलों ने 1.1400 के स्तर तक पहुँचने का प्रयास किया, लेकिन उनके हमले ने तेजी से चौका दिया, और 1.1370 की ऊँचाई पर मुड़ते हुए, युग्म पाँच दिवसीय अवधि को 1.1370 क्षेत्र में समाप्त करते हुए फिर नीचे गया।
প্রথমে গত সপ্তাহের ঘটনাবলির পর্যালোচনা :
ইউরো/মার্কিন ডলার। সর্বশেষ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নিয়োগ তথ্য শুধু আশাবাদীই নয়, বরং অতিরিক্ত আশাবাদী : প্রায় 4.8 মিলিয়ন মানুষ কাজে ফিরেছেন জুনে। বেকারি হার কমেছে 13.3. শতাংশ থেকে 11.1 শতাংশ – 1939 সালে রেকর্ড করা শুরুর পর কৃষিক্ষেত্রের বাইরে এটাই শ্রেষ্ঠ বৃদ্ধি।
প্রথমে গত সপ্তাহের ঘটনাবলির পর্যালোচনা :
ইউরো/মার্কিন ডলার। কোভিড-19 তার দ্বিতীয় আক্রমণ ধারাবাহিক রেখেছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে। অন্তত সাতটি প্রদেশে পরিলক্ষিত হয়েছে সংক্রমণের নতুন বৃদ্ধি। এবং তিনটি সবচেয়ে জনবহুল প্রদেশ, সংক্রমিত মানুষের সংখ্যা বেড়েছে রেকর্ড গতিতে, দুসপ্তাহের মধ্যে মৃত্যুহার বৃদ্ধিরও আশঙ্কা। হাউস্টন (টেক্সাস) কর্তৃপক্ষ ঘোষণা করেছে যে হাসপাতালগুলিতে ইনটেনসিভ কেয়ার ইউনিটগুলি (আইসিইউ) প্রায় পূর্ণ। এটা স্পষ্ট যে নতুন সংক্রমণের সঙ্গে মে মাসের শেষে কোয়ারান্টাইন তুলে দেবার সম্পর্ক রয়েছে। এবং হোয়াইট হাউস বা গভর্নররা আর কোয়ারান্টাইনে ফিরতে চান কি না সেটা ব্যাপার নয়, তাঁদের এটা করতে হবে তার সম্ভাবনাই বেশি।
প্রথমে গত সপ্তাহের ঘটনাবলির পর্যালোচনা :
ইউরো/মার্কিন ডলার। সম্প্রতি ফিনান্সিয়াল টাইমসে একটি প্রবন্ধে বলা হয়েছে যে বিশ্লেষকদের সমস্যা শুরু হয়েছে যেহেতু ফোরেক্স আগের মতো মৌলিক উপাদানগুলিতে প্রতিক্রিয়া দেখানো বন্ধ করেছে। বিশ্বের আর্থিক বাজারে অনিশ্চয়তার প্রেক্ষাপট বিনিয়োগকারীদের ঝুঁকির মেজাজে প্রভাব ফেলেছে, যা নির্ধারিত হয়েছে একদিকে কোয়ান্টিটিভ ইজিং (কিউই)-এর নিয়ামকদের পদক্ষেপ দ্বারা এবং অন্যদিকে কোভিড-19 অতিমারির দ্বিতীয় ঢেউয়ের প্রতি ভীতি। এবং এই ভীতি শক্তিশালী হচ্ছে চীনে করোনা ভাইরাসের নতুন দৃষ্টান্তের জন্য এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন প্রদেশে সংক্রমিতের সংখ্যা বৃদ্ধির ফলে।
প্রথমে গত সপ্তাহের ঘটনাবলির পর্যালোচনা :
ইউরো/মার্কিন ডলার। যদি কেউ ভাবেন যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র কোভিড-19 জয় করেছে, তাঁরা ভুল করছেন। করোনা ভাইরাস আক্রান্ত মানুষের সংখ্যা বাড়ছে 21টি প্রদেশে, এর মধ্যে 14টিতে নতুন উচ্চতা রেকর্ড হয়েছে। সেই দেশে বর্ণবৈষম্য বিরোধী বিক্ষোভ সংক্রমণ পরিস্থিতিকে আরও বৃদ্ধি করবে। একে কি অতিমারির দ্বিতীয় ঢেউ বলা যায়? এবং সেটা কমলে তৃতীয় ঢেউ কি আসবে না?
প্রথমে গত সপ্তাহের ঘটনাবলির পর্যালোচনা :
ইউরো/মার্কিন ডলার। 25 মে শুরু, ডলারের সঙ্গে ইউরো জুটি মূল্য টানা নয়টি দ্বিপ্রাহরিক সেশনে বৃদ্ধি পেয়েছিল, যা ডো জোনসের হিসেব অনুযায়ী, এপ্রিল 2011 থেকে ধারাবাহিক বিকাশের দীর্ঘতম পর্ব।
ইসিবি-র সিদ্ধন্ত ইউরোপিয়ান কারেন্সিকে 20 মার্চের পর সর্বোচ্চ স্তরে উঠতে দিয়েছিল, পৌঁছেছিল 1.1385 উচ্চতায়। ক্রিস্টিন লাগার্ডের নেতৃত্বে সেন্ট্রাল ব্যাংক মার্কেটের সব প্রত্যাশাকে টপকে প্যানডেমিক ইমার্জেন্সি পারচেজ প্রোগ্রাম দ্বারা বৃদ্ধি পেয়েছিল 600 বিলিয়ন পাউন্ড থেকে 1.350 ট্রিলিয়ন পাউন্ডে। এই প্রোগ্রাম চলবে অন্তত জুন 2021 পর্যন্ত, এবং দখলীকৃত বন্ড থেকে গৃহীত প্রসিড অংশগ্রহণ করবে 2022-র শেষপর্যন্ত পুনর্বিনিয়োগ প্রক্রিয়ায়। ইসিবি এইসঙ্গে ঋণের ওপর বেঞ্চমার্ক সুদের হার রেখেছে শূন্যতে এবং ডিপোজিট হার -0.5 শতাংশে। এভাবে, গত সপ্তাহে ইসিবি ছিল একমাত্র প্রধান রেগুলেটর যে কোয়ান্টিটিভ ইজিং (কিউই) নীতি প্রমাণ করেছে, এর পাশাপাশি, কয়েকটি সেন্ট্রাল ব্যাংক এই নীতি চালিয়ে গেছে জুন মাসে।
প্রথমে গত সপ্তাহের ঘটনাবলির পর্যালোচনা:
ইউরো/মার্কিন ডলার। গোটা সপ্তাহ ধরেই ইউরোপিয়ান কারেন্সির বিকাশ ঘটেছে, এমনকি ইউরো জোন অর্থনীতির দুর্বল পরিসংখ্যান সত্ত্বেও। ইউরোপিয়ান ইউনিয়নে পুনরুদ্ধার পন্থা সহ প্রত্যক্ষ নির্গমন পরিচালনা এবং এর বাজেটের সত্যিকারের সম্প্রসারণে ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের পরিকল্পনা দ্বারা জোড়াটি সুবিধা পেয়েছিল 1.0750-1.1000 করিডোরের ঊর্ধ্বসীমা ভাঙতে এবং 1.1145 উচ্চতায় পৌঁছতে। সুইস ব্যাংক, যার তাদের জাতীয় কারেন্সির বিনিময়ে ইউরো কেনে, তারাও ইউরোকে সমর্থন করেছে।
সর্ব প্রথম , গত সপ্তাহের ইভেন্টের একটি পর্যালোচনা:
ইউরো / ইউএসডি চীন ও আমেরিকার মধ্যে উত্তেজনা বেড়েছে,এই উত্তেজনা বাজারগুলিকে প্রভাবিত করতে পারে না।রাষ্ট্রপতি ট্রাম্প বলেছিলেন যে তিনি বেইজিংয়ের স্থগিত পদক্ষেপের "খুব জোরালো" প্রতিক্রিয়া জানাব।এটি বিশেষত হংকংয়ের উপর নিয়ন্ত্রণ একীকরণের পিআরসি-র ইচ্ছার ক্ষেত্রে প্রযোজ্য, যা আগে এই দেশে অশান্তির সৃষ্টি করেছিল।চীন যদি এই কাজ চালিয়ে যায়, তাই বৃহস্পতিবার 21 মে ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, তিনি এই বিষয়টি খুব সিদ্ধান্ত নিয়ে সমাধান করবেন । একই সাথে আমেরিকান প্রশাসন, চীন সাম্রাজ্যের দিকে বৈশ্বিক করোনোভাইরাস মহামারীর উত্স হিসাবে ইঙ্গিত করছে এবং এর থেকে উপযুক্ত ক্ষতিপূরণ চাইছে।
প্রথমে গত সপ্তাহের ঘটনাবলি বিশ্লেষণ :
ইউরো/মার্কিন ডলার। ‘রিট্রেইন অন্য দ্য ফ্লাই’ এই প্রকাশ আছে। ঠিক এটাই প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প করেছেন ১৪ মে। এর আগে তিনি অনেক বলেছেন এবং এমনকি দুর্বল ডলারের সুবিধা সম্পর্কেও মাঝে মধ্যে বলতেন, যা বিদেশের বাজারে আমেরিকান প্রডাক্টের প্রতিযোগিতা বৃদ্ধি করতে পারে এবং একটি ফেডকে ঠেলতে পারে একটি নমনীয় আর্থিক নীতিতে। এবং এখন, তিনি ফক্স টিভি-তে একটি সাক্ষাৎকারে হঠাৎ ঘোষণা করেছেন : ‘এখন শক্তিশালী ডলার থাকা ভালো। এই সময়ে শক্তিশালী ডলার থাকা দুর্দান্ত!’ ফেডারেল রিজার্ভের প্রধান জেরোম পাওয়েলও প্রেসিডেন্টকে সমর্থন করেছেন, বলেছেন যে নিয়ামককে নেতিবাচক সুদের হারে সুইচের সম্ভাব্যতা বিবেচনা করার দরকার পড়েনি এবং পড়ে না।
প্রথমে গত সপ্তাহের ঘটনাবলির পর্যালোচনা:
ইউরো/ইউএসডি: ইউরোপীয় অর্থনীতিকে বাঁচাতে ইসিবি যে-পদক্ষেপ করেছিল, তার উপর গত সপ্তাহে জোর ধাক্কা দিয়েছে জার্মানির সাংবিধানিক আদালত। তাদের মতে, ইউরোপীয় নিয়ামক সংস্থাটি মাত্রিক স্বস্তিবিধান বা কোয়ান্টিটিভ ইজিং (কিউই) কর্মসূচির ব্যাপারে নিজেদের কর্তৃত্বের মাত্রা ছাড়িয়ে গেছে, তাই তাদের সিদ্ধান্ত জার্মানির উপর চলতে পারে না। এই খবরে ইউরো/ইউএসডি-র অবস্থা সঙ্গে-সঙ্গে দুর্বল হয়ে গেছে। এর সঙ্গে যদি আপনারা আর্থিক দাওয়াইয়ের প্রশ্নে ইউরোপীয় সংঘের সরকারগুলোর আপসহীনতাকে যোগ করেন, তাহলে বলতে হয়, ইউরোজোন ভেঙে টুকরো-টুকরো হওয়ার ঝঁকি দিনকে-দিন বেড়েই চলেছে।
প্রথমে একনজরে গত সপ্তাহের ঘটনাবলি :
ইউরো/ইউএসডি। ম্যাক্রো ইন্ডিকেটররা বিশ্ব অর্থনীতির অবস্থার খুবই নিষ্প্রভ ছবি এঁকেছেন। যদিও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের তুলনায় ইউরোপের পরিস্থিতি বেশি খারাপ দেখাচ্ছে। পূর্ববর্তী ত্রৈমাসিকে ইউরোপীয় অর্থনীতি ইতিহাসে রেকর্ড নিম্ন হয়ে দাঁড়িয়েছিল 3.8% এবং গত বছর ধরে ছিল 14.4%, এর বিপরীতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে এই সংখ্যা হল 1.2% এবং 4.8%।
প্রথমে, গত সপ্তাহের ঘটনাগুলোর একটা পর্যালোচনা:
EUR/USD। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে যখন অর্থনীতির পুনরুজ্জীবনের জন্য অত্যন্ত দ্রুততার সঙ্গে অর্থ বরাদ্দ করে দেওয়া হয়েছে, সেখানে ইউরোজোনে সে সিদ্ধান্ত নিতে বিরাট লম্ব প্রক্রিয়ার এবং সংশ্লিষ্ট দেশগুলির মধ্যে চুক্তি করার প্রয়োজন হচ্ছে। আর তাতে ইউরোর উপর চাপ বাড়া ছাড়া গতি ছিল না। তাই, তাদের 23শে এপ্রিলের বৈঠকে ইউরোপীয় কাউন্সিল সম্ভবত অর্থনীতিকে ঘুরে দাঁড়াতে সাহায্যের জন্য একটা ঐক্যমত্যে পৌঁছাতে পেরেছে, এই সিদ্ধান্ত ব্যক্ত করার মধ্যে দিয়ে যে ইউরোপীয় কমিশন আনুমানিক €1 ট্রিলিয়ন অঙ্কের একটি পুনরুদ্ধার তহবিল (রিকভারি ফান্ড) তৈরি করবে, যদিও, সেই অর্থ কোথা থেকে আসবে সে ব্যাপারে তারা স্পষ্ট করে কিছু জানায়নি।
প্রথমে, গত সপ্তাহের ঘটনাগুলোর একটা পর্যালোচনা:
EUR/USD। গত চার সপ্তাহে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বেকারত্বের সুবিধা পাবার জন্য আবেদনের সংখ্যাটা 2.2 কোটিতে পৌঁছেছে। তুলনা করে দেখলে, পরিসংখ্যানটা গত কয়েক বছর ধরে মোটামুটি 9 লক্ষ 30 হাজারের স্তরেই আটকে ছিল। অন্যভাবে বললে, বেকারিত্ব 23 গুণ বেড়েছে! মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে কর্মসংস্থানসম্পন্ন লোকের সংখ্যাটা 15 কোটির কিছু বেশি, তাই COVID-19 সংকটের জন্য তৈরি হওয়া কর্মসংস্থান হারানোর পরিমাণটা সব ধরনের কর্মসংস্থানগুলি নিয়ে 15% দিকে এগিয়ে চলেছে।
প্রথমে, গত সপ্তাহের ঘটনাগুলোর একটা পর্যালোচনা:
EUR/USD। পুরনো ও নতুন বিশ্বের মধ্যে প্রতিযোগিতা জারি রয়েছে কারা তাদের অর্থনীতিতে বেশি পয়সা ঢালবে। কিন্তু মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পুরনো ইউরোপের তুলনা কী! 10ই এপ্রিল, বৃহস্পতিবার, বহু দিন ধরে চলা আলোচনার পর, EU-এর অর্থমন্ত্রীরা কোনক্রমে একটা সমঝোতায় আসতে পেরেছেন, তাদের দেশগুলিকে "মোটামুটি" €500 বিলিয়ন অঙ্কের সহায়তা দেবার মতো ব্যবস্থা তৈরির সিদ্ধান্তে উপণীত হয়ে। একই সময়ে, মার্কিন ফেডেরাল রিজার্ভ আরও $2.3 ট্রিলিয়ন সহায়তা কার্যক্রমের ঘোষণা করেছিল। একই সময়ে, ফেডেরাল রিজার্ভ প্রধান জেরোম পাওয়েল বলেন, তার দপ্তর খুব সম্ভবত সেখানেই থেমে থাকবেন না এবং এই মহামারির সংকট কেটে যাবার পর যত দ্রুত সম্ভব মার্কিন অর্থনীতিকে তার আগের জায়গায় ফিরিয়ে আনার জন্য সম্ভাব্য সবকিছু করবেন।
প্রথমে, গত সপ্তাহের ঘটনাগুলোর একটা পর্যালোচনা:
EUR/USD। জার্মানির বেকারিত্বের হার মার্চ মাসে অপরিবর্তিতই থেকে যায়, 5%-এ। কিন্তু মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের শ্রমবাজারের ডেটা অত্যন্ত ভীতিকর দেখাচ্ছে: বেকারিত্বজনিত সুবিধা পাবার জন্য 6.648 মিলিয়ন আবেদন জমা পড়েছিল, যেটা মাত্র দু’সপ্তাহের মধ্যেই 10 মিলিয়নে পৌঁছে গেছে, যা গোটা শ্রমশক্তির 6%-এর সমান। কৃষিক্ষেত্রের বাইরে তৈরি হওয়া কর্মসংস্থানের সংখ্যাটা কমেছে: ফেব্রুয়ারীর +275K-এর সাপেক্ষে তা নেমে এসে দাঁড়িয়েছে -705K-তে। অন্যান্য সূচকগুলিও ভাল নয়। বেকারত্ব মহামন্দার (গ্রেট ডিপ্রেশন) সময়কার পরিসংখ্যানের থেকেও বেশি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। আর সেই সঙ্গে, গোটা সপ্তাহ ধরে ডলারের দাম বেড়েছে, ইউরো থেকে প্রায় 350 পয়েন্ট ছিনিয়ে নিয়ে, যা এই ইঙ্গিত দেয় যে, মার্কিন অর্থনীতিতে এই ধরনের ধ্বস দেখার জন্য বাজার তৈরিই ছিল এবং দরের ক্ষেত্রে আগে থেকেই এই বিষয়টিকে বিবেচনায় রেখেছিল। এছাড়াও, OPEC+ ফরম্যাটে ফিরে যাবার সম্ভাবনা ও তৈলযুদ্ধ শেষ করার ব্যাপারে রাষ্ট্রপতি ট্রাম্প ও সৌদির শক্তিমন্ত্রীর করা মন্তব্যও ডলারের উত্থানে সাহায্য করেছিল। যদিও, এই বিষয়টিতে ততটাই ধোঁয়াশা রয়ে গেছে ঠিক যতটা ধোঁয়াশা COVID-19 করোনা ভাইরাসের বিরুদ্ধে চলা লড়াই নিয়ে রয়েছে।
প্রথমে, গত সপ্তাহের ঘটনাগুলোর একটা পর্যালোচনা:
EUR/USD। সাম্প্রতিক সপ্তাহগুলিতে এই জুটির উত্থানকে কিছুটা অ্যাক্রোব্যাটিক্সের সঙ্গে তুলনা করা যেতে পারে: প্রথমে, একেবারে খাঁড়া উত্থান 630 পয়েন্টের, তারপর শীর্ষবিন্দু 860 পয়েন্টে পৌঁছানো এবং এখন একপ্রস্থ লাফ 445 পয়েন্টের।
ডলারের খাঁড়া পতনের পিছনে একাধিক কারণ রয়েছে। এর মধ্যে প্রধান কারণটা হল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ফেডেরাল রিজার্ভের নেওয়া পদক্ষেপগুলি, যারা সুদের হারকে 0.25%-এ নামিয়ে নিয়ে এসেছিল এবং মার্কিন অর্থনীতিকে চাঙ্গা করার জন্য একাধিক কর্মসূচি গ্রহণ করেছিল, বহু বিলিয়ন ডলার অর্থনীতিতে ঢেলে এবং দেশের নাগরিকদের মধ্যে অর্থ বিতরণ করে। ফলস্বরূপ, ফেডেরাল রিজার্ভের ব্যালেন্স শিট 4.5 ট্রিলিয়ন ডলার পার করে গেছে, এবং অর্থনীতিবিদদের হিসেব অনুযায়ী, তা 6 ট্রিলিয়নেও পৌঁছে যেতে পারে। ফলত, মার্কিন শেয়ারসূচকগুলি ঊর্ধ্বমুখী হয়, S&P500 এক লাফে 20% অবধি ওঠে, যা EUR/USD জুটিকেও সঙ্গে টেনে তোলে: মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বের দ্বারা নেওয়া পদক্ষেপগুলিতে বিনিয়োকারীরা ইতিবাচকভাবে সারা দেয় এবং ডলারকে একটি নিরাপদ সম্পদ হিসেবে ভাবা সরে আসে, বর্তমান সময়ে আরও আকর্ষক সম্পদগুলিকে পছন্দের তালিকায় নিয়ে আসে।
প্রথমে, গত সপ্তাহের ঘটনাগুলোর একটা পর্যালোচনা:
EUR/USD। করোনা ভাইরাস বিশ্বমহামারি এখনও বিশ্বের বাজারগুলোকে চালিত করে চলেছে। সৌদি আরব ও রাশিয়ার মধ্যে চলা তেলযুদ্ধ, যা, নিঃসন্দেহেই, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সক্রিয় মধ্যস্থতা ছাড়া চলতেই পারে না, যেটা এই অস্থিতিশীলতাকে আরও বাড়িয়েছে। এই দেশের অপরিশোধিত তেল, যা রাশিয়ার আক্রমণের অন্যতম লক্ষ্যবস্তু, এখন সৌদি ও রুশদের মধ্যে দামের লড়াইয়ে অন্যতম মধ্যস্থতাকারীর ভূমিকা অবলম্বন করতে পারে।
প্রথমে, গত সপ্তাহের ঘটনাগুলোর একটা পর্যালোচনা:
EUR/USD। এটাই! বিশ্বের অর্থব্যবস্থা আর কোন সরকার, ব্যাংক বা ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানের দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হচ্ছে না। অর্থব্যবস্থা একটি মাত্র "ব্যক্তি" চালাচ্ছে যার নাম Covid-19। করোনা ভাইরাসজনিত বিশ্বমহামারির কারণে সমস্ত শেয়ার বাজারগুলিতে আতঙ্ক সৃষ্টি হয়েছে, তেলের দাম মুখ থুবড়ে পড়েছে, উৎপাদন কমে গেছে, এবং সীমান্তগুলি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। আগামি এক সপ্তাহে, এক মাসে, ছয় মাসে কী হবে সে ব্যাপারে কিছু না জানার কারণে মানবতা ত্রস্ত হয়ে রয়েছে। বিদ্যালয় ও বিশ্ববিদ্যালয়, রেস্তোঁরা ও ক্যাফে, পার্ক ও স্টেডিয়াম সব খালি, এবং লোকেদের একাবেরেই রাস্তায় না বরোনর পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। সুপারমার্কেটগুলি থেকে খাদ্যবস্তু আর টয়লেট পেপার উবে যাচ্ছে। সমস্ত ধরনের সাধারণ অনুষ্ঠানগুলি বাতিল করা হয়েছে, আর সোশাল মিডিয়ায় একটা কৌতুক ঘুরছে, আর তা হল, করোনা ভাইরাসের মোকাবিলার জন্য হতে যাওয়া বৈঠক বাতিল করা হয়েছে কারণ... করোনা ভাইরাস। ডোনাল্ড ট্রাম্পের মার্কিন সীমান্ত সীল করে দেওয়া ও ইউরোপীয়দের প্রবেশ নিষিদ্ধ করে দেবার সিদ্ধান্ত বিশ্বের বাজারগুলিকে নাড়িয়ে দিয়েছে। EuroSTOXX50 ফিউচার 5.57% পড়েছে, অন্যদিকে, DAX30 ফিউচার 4.22% পড়ছে। মার্কিন শেয়ার বাজার গত 33 বছরে সর্বাধিক লোকসানের মুখ দেখেছে। জাপান, অস্ট্রেলিয়া, ভারতবর্ষ, হংকং, দক্ষিণ কোরিয়া এবং অন্যান্য দেশগুলিও বহু বছরের নিম্নস্তর দেখেছে।
প্রথমে, গত সপ্তাহের ঘটনাগুলোর একটা পর্যালোচনা:
EUR/USD। মনে হচ্ছে এখন সময় এসেছে, কেউ চাইলে ম্যাক্রোইকনমির সূচকগুলিকে সে উপেক্ষা করতে পারে, অতীতে যেগুলির একটা প্রভাব শুধু দরগুলির উপরেই থাকত না, বরং সেগুলি প্রবণতাকে 180 ডিগ্রি ঘুরিয়েও দিতে পারত। বহু সপ্তাহ ধরেই এখন করোনা ভাইরাস আর্থিক বাজারের সামগ্রিক পরিস্থিতির পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নিয়েছে, যে ভাইরাস এখন শুধু লোকেদের স্বাস্থ্যের উপরেই নয়, বরং বিভিন্ন সরকারগুলো এবং কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলোর পদক্ষেপের উপরেও প্রভাব বিস্তার করে রয়েছে।