প্রথমে, শেষ সপ্তাহের একটি পর্যালোচনা :
EUR/USD. মার্কিন অর্থনীতি অতি দ্রুত পুনরুদ্ধার হয়ে চলেছে। শ্রমিক বাজারের প্রাপ্ত চিত্তাকর্ষক তথ্য থেকে এ ব্যাপারটি স্পষ্ট হয়ে উঠছে । সুতরাং, কৃষি খন্ডের বাইরের নতুন সকল সৃষ্ট কাজ (NFP) পূর্বাপর সময়ের তুলনায় প্রায় দ্বিগুণ হয়ে গেছে (বৃদ্ধি 468K থেকে 916K পর্যন্ত) এবং এছাড়াও, পূর্বাভাসও এক্ষেত্রে ছড়িয়ে গেছে (647 K) প্রায় এক তৃতীয়াংশ। ISM উত্পাদনকারী PMI বেড়ে গেছে 60.8 থেকে 64.7 পর্যন্ত। এছাড়াও ADP বিশেষ বিবরণ অনুযায়ী, ব্যক্তিগত খন্ডের কর্মসংস্থান এর হার 176K থেকে বেড়ে 517K পর্যন্ত হয়ে গেছে । এ সকল ব্যাপার আমাদের ধারণা দেয় যে অর্থনীতির রাজস্ব সম্পর্কীয় বৃদ্ধি অর্থের সূচী প্রয়োগ করে এর মূল কর্মের প্রতি । কিন্তু এটি কি ডলারের জন্য ভাল ?
প্রথমে গত সপ্তাহের ঘটনাবলির পর্যালোচনা:
ইউরো/মার্কিন ডলার. কোভিড-19 অতিমারি শুরু হওয়ার পর থেকেই ডলারের স্থিতি সময়ে-সময়ে পরিবর্তিত হয়েছে। বিনিয়োগকারীদের জন্য কখনও এটা নিরাপদ মুদ্রা হয়ে উঠেছে, কখনও আবার বিপজ্জনক সম্পদ হয়ে উঠেছে। যেমন, 2020-র নভেম্বর-ডিসেম্বরে শেয়ার বাজার উঠতে থাকার সময় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের এই মুদ্রার পতন হয়েছিল। জানুয়ারি থেকে ডলার এসঅ্যান্ডপি500 সহ উঠতে শুরু করেছিল। এখন এই সূচক নিজের ক্ষেত্রে সর্বকালের সর্বোচ্চ স্থানে গিয়ে পৌঁছে হয়েছে 3.795। ডিএক্সওয়াই ডলারের সূচকও বছরের সর্বোচ্চ স্থানে গিয়ে পৌঁছে হয়েছে 92.72।
প্রথমে, গত সপ্তাহের ঘটনাগুলোর একটা পর্যালোচনা:
EUR/USD। Open Market Committee (FOMC)-এর বৈঠকের পর এটা স্পষ্ট হয়ে গেছে যে, মার্কিন ফেডেরাল রিজার্ভ অন্তত 2023 সাল অবধি আর সুদের হার বাড়াতে চায় না। ফেডেরাল রিজার্ভ কোয়ান্টিটেটিভ ইজিং (QE) কর্মসূচির অন্যান্য মানদণ্ডগুলিকেও বদলাচ্ছে না, যতদিন না মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে মুদ্রাস্ফীতি হার কমছে, উৎপাদন ক্ষেত্র ঘুরে দাঁড়াচ্ছে এবং এ দেশের পরিষেবা ক্ষেত্র বৃদ্ধি পাচ্ছে। ফেডেরাল রিজার্ভের বক্তব্য অনুযায়ী, মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন সম্প্রতি যে $1.9 ট্রিলিয়নের নতুন প্যাকেজের জন্য বিল স্বাক্ষর করেছেন তা এই মুহূর্তে অর্থনীতিকে ঘুরে দাঁড়াবার অবলম্বন জোগানের পক্ষে পর্যাপ্ত।
প্রথমে গত সপ্তাহের ঘটনাবলির পর্যালোচনা:
ইউরো/ইউএসডি. প্রথমেই মনে করা যাক, ফেড জেরোম পাওয়েলের প্রধান 4 ফেব্রুয়ারি এমন-ই এক বক্তৃতা দিলেন যে, তার ফলে তিনি আক্ষরিক অর্থেই আমেরিকার স্টক মার্কেটকে নীচে নামিয়ে আনলেন। ইউএস ট্রেজারির ব্যাবসা বার্ষিক হিসাবে অনেক উঁচুতে উঠলেও পাওয়েল তা নিয়ে নির্বিকার থাকলেন; বরং তিনি আর্থিক নীতিকে উপযুক্ত সময়ের আগেই আঁটোসাঁটো করা হবে বলে ইঙ্গিত দিলেন।
First, a review of last week’s events:
EUR/USD. There is a saying, “a new broom sweeps clean”. If the previous US President Donald Trump were in the shoes of Joe Biden now, he would probably call the head of the Fed Jerome Powell a "traitor" for the fact that his speech on Thursday February 04 literally brought down the stock markets of America. Powell stayed indifferent to the surge in US Treasury yields, which closed at an annual high. At the same time, he hinted at the possibility of premature tightening of monetary policy.
প্রথমে গত সপ্তাহের ঘটনাবলির পর্যালোচনা :
ইউরো/মার্কিন ডলার। যেমন আমরা আশা করেছিলাম, ফেড-এর প্রধানের বক্তব্য বেশ কৌতূহলজনক হয়েছিল। জেরোম পাওয়েল আর্থিক নীতিতে একটি অর্ধ-বার্ষিক রিপোর্ট উপস্থাপন করেছিলেন কংগ্রেসে, যার থেকে বোঝা যায় সবকিছু ততটা ভালো নয় যতটা আমরা ভেবেছিলাম মার্কিন অর্থনীতির পুনরুদ্ধারের ব্যাপারে। 2020-এর গ্রীষ্মে আর্থিক ক্রিয়াকলাপ উন্মেষের পর বিকাশের হার শ্লথ হয়েছিল। বেকারির পতন ধীর হয়েছিল এবং গৃহস্থালির খরচও বাড়েনি।
প্রথমে গত সপ্তাহের ঘটনাবলির পর্যালোচনা :
ইউরো/মার্কিন ডলার। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপে বন্ড লাভের তীক্ষ্ণ উত্থান শুধু স্টক মার্কেটই নয়, বরং এইসঙ্গে ‘ক্যারি ট্রেড’কেও আঘাত করেছে, ফান্ডিং কারেন্সিকে সমর্থন প্রদান করেছে প্রাথমিকভাবে ইউরো ও মার্কিন ডলারকে। স্মরণ করা যেতে পারে যে ফান্ডিং কারেন্সি হল সাধারণত কম সুদের হার যুক্ত একটি কারেন্সি। ক্যারি ট্রেড স্ট্র্যাটেজি প্রণয়ন করে, ট্রেডাররা এটি ধার করে এবং তারপর এটি ডিপোজিট করে অন্য আরেকটি কারেন্সিতে, যেমন উন্নয়নশীল দেশগুলিতে, উচ্চ হারে। এবং এখন রিস্ক সেন্টিমেন্টে পতন এরকম চুক্তি থেকে নির্গমণের পথে নিয়ে গেছে এবং ইউরো ও মার্কিন ডলার উভয়কেই শক্তিশালী করছে। আপাতভাবে, এটি এই জোড়াটির জমাটবদ্ধতা ব্যাখ্যা করতে পারে। এবং যদি সপ্তাহের প্রথমার্ধে অগ্রগতি ছিল ডলারের দিকে, তাহলে, বিনিয়োগকারীরা বুধবার, 17 ফেব্রুয়ারি থেকে সস্তাতর ইউরো কিনতে শুরু করেছিলেন। এর ফলে, 1.2120 স্তরে সপ্তাহ শুরু করলেও ইউরো/মার্কিন ডলার জোড়া প্রায় সেখানে শেষ করেছিল, 1.2115 স্তরে।
প্রথমে গত সপ্তাহের ঘটনাবলির পর্যালোচনা :
ইউরো/মার্কিন ডলার। অনেক সময় এমন হয় যে সাপ্তাহিকের চেয়ে মাসিক অনুমান দ্রুত সত্যে পরিণত হয়। এবারও সেটাও ঘটেছিল। স্মরণ করা যায় যে মাত্র 30 শতাংশ বিশেষজ্ঞ প্রত্যাশা করেছিলেন ইউরো/মার্কিন ডলার জোড়া সাপ্তাহিক প্রেক্ষিতে বৃদ্ধি পাবে। মাসিক অনুমানে রূপান্তরের ক্ষেত্রে, তাঁরা ইতিমধ্যে সংখ্যাগরিষ্ঠ, 60 শতাংশ।
প্রথমে গত সপ্তাহের ঘটনাবলির পর্যালোচনা :
ইউরো/মার্কিন ডলার। গোটা সপ্তাহ ধরে ডলার বিকশিত হচ্ছিল, মার্কিন অর্থনীতির অপরিহার্য পুনরুদ্ধার সম্পর্কে আশাবাদ দ্বারা জ্বালানি পেয়েছিল। করোনা ভাইরাসের ঘটনা দ্রুত হারে কমেছে : শীর্ষ থেকে মাত্র তিন সপ্তাহের মধ্যে, 7-দিনের চলন্ত গড় পড়েছে প্রায় 50 শতাংশ। এবং একটি সফল টিকাকরণ, সম্পূর্ণ হয়েছে একটি নতুন আর্থিক সহায়তা প্যাকেজে, যা সাধারণত এই দেশে অর্থনীতিকে জোরাল ছন্দে নিয়ে যায়।
প্রথমে গত সপ্তাহের ঘটনাবলির পর্যালোচনা :
ইউরো/মার্কিন ডলার। যে বাণিজ্য যুদ্ধ প্রাক্তন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প শুরু করেছিলেন তা মাত্র স্তিমিত হয়েছে,কিন্তু আমরা এখন সবাইকে ‘অভিনন্দন’ জানতে পারি একটি নতুন – কারেন্সি – যুদ্ধের শুরুতে। এবং এটা একইরকম আকর্ষণীয় ও অনুমান-অযোগ্য হতে পারে। এবার, এটা ছিল ইউরোপিয়ান সেন্ট্রাল ব্যাংক, ক্রিস্টিন লাগার্ডের নেতৃত্বে, ভয়াবহতা ঘোষণা করেছিল। বিপরীত দিকে ছিল, আপনি যেমন আপনি হয়তো অনুমান করেছেন, মার্কিন ফেডারেল রিজার্ভ সিস্টেম।
প্রথমে গত সপ্তাহের ঘটনাবলির পর্যালোচনা :
ইউরো/মার্কিন ডলার। আমরা সাত দিন আগে একটি চার্ট প্রকাশ করেছিলাম যা পরিষ্কারভাবে দেখিয়েছে কীভাবে S&P500 সূচক ও ইউরো/মার্কিন ডলারের মাঝে আন্তঃসম্পর্ক ভেঙেছিল জানুয়ারির প্রথমদিকে। কিন্তু এখন সবকিছু স্বাভাবিক জায়গায় ফিরেছে : S&P500 এর বিকাশ বজায় রেখেছে, পৌঁছেছে ঐতিহাসিক সর্বাধিক 3859.84–এ 21 জানুয়ারি, এবং ইউরো/মার্কিন ডলার জোড়া এর সঙ্গে উঠেছিল, অধিকাংশ বিশেষজ্ঞের (65%) অনুমান প্রমাণ করে। সোমবার স্থানীয় নিম্নে ছিল 1.2053, এরপর ইউরো ওঠে 1.2190-তে, এবং শেষপর্যন্ত থামে আরেকটু নীচে 1.2170-এ।
First, a review of last week’s events:
EUR/USD. Making a forecast for the past week, the majority of experts (60%) were in favor of reducing the pair first to support 1.2100, and then, possibly, another 50 points lower. Almost everything happened as forecasted: the EUR/USD pair was at the level of 1.2075 at the end of the trading week.
প্রথমে গত সপ্তাহের ঘটনাবলির পর্যালোচনা :
ইউরো/মার্কিন ডলার। ডলার পড়েছে এবং ইউরো/মার্কিন ডলার জোড়া সেই অনুযায়ী উঠেছে গত মার্চে কোভিড-19 অতিমারি শুরু হওয়া থেকে। এবং এটা এখন 2018-এর প্রথম ত্রৈমাসিকের উচ্চতা থেকে খুব বেশি দূরে নেই। সত্যি যে গত তিন সপ্তাহের ফলাফলকে শূন্য বিবেচনা করা যেতে পারে। এবং শুধু ক্রিসমাস ও নতুন বছরের ছুটিকে দোষারোপ করে লাভ নেই, বরং এইসঙ্গে ইউএস ট্রেজারি বন্ডের ফলে বিকাশকে ধরতে হবে এবং এইসঙ্গে ফেড প্রতিনিধিদের মন্তব্যও যুক্ত হবে।
যদি কেউ জিজ্ঞেস করে যে ফরেক্স-এ কোন মুদ্রা জুড়ি সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ এবং কোন মুদ্রার তারল্য সবথেকে বেশী, এটির উত্তর সঙ্গে সঙ্গেই দেওয়া সম্ভব। এমনকি একজন নবীনও বলে দেবে: “অবশ্যই, EUR/USD”। এই বিষয়ে কোনো সন্দেহ নেই: এই জুড়িতে ট্রেডিং-এর পরিমাণ প্রতিদিনে $1.1 ট্রিলিয়নে পৌঁছেছে। এই মুদ্রাগুলি বিশ্বের দুটি সবথেকে শক্তিশালী অর্থনীতির প্রতিনিধিত্ব করে, এবং US ডলার হল প্রথম সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ সংরক্ষিত মূদ্রা। বেশিরভাগ কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্ক তাদের উচ্চ পরিমাণের সোনা এবং বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ (60%-এর বেশী) US ডলারে সংরক্ষণ করে রাখে। ইউরো 22%-এর সাথে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে।
এটিকি " XXI শতাব্দীরস্বর্ণযুগ" নাএকটিসাবানের বুদবুদযাশীঘ্রইফাটতেচলেছে? বিগতবছরধরেআমরাবিটকয়েনেরসুবিধাওঅসুবিধানিয়েক্রমাগতআলোচনাকরেচলেছি, এবংএটি ওঠাওনামার কারণবিশ্লেষনকরেছি।সেইজন্য, আমরা এই পর্যালোচনাতে প্রধান ক্রিপ্টোকারেন্সির সম্ভাবনাগুলি সম্পর্কে বিশেষজ্ঞদের মতামত তুলে ধরার সিদ্ধান্ত নিয়েছি।
দীর্ঘসময়েলাভঅর্জনকরারজন্যআপনিধৈর্যশীলহয়েএবংবিটকয়েন-এবিনিয়োগেরসিদ্ধান্তনিতেপারেন।অথবা, অন্যদিকে, আপনিকোনোরকমঝুঁকিনিতেচাননাএবংএইশব্দটিপুরোপুরিভাবেভুলে যেতে চান। সাধারণভাবে, বিটকয়েনক্রয়বাবিক্রয়করা, অথবাকিছুইনাকরাসম্পূর্ণআপনারসিদ্ধান্ত।
প্রথমে গত সপ্তাহের ঘটনাবলির পর্যালোচনা :
ইউরো/মার্কিন ডলার। ব্যাংক অব আমেরিকা মেরিল লিঞ্চের মতে, বাজারে সবচেয়ে জনপ্রিয় স্ট্র্যাটেজি হল ‘শেয়ার কেনার’ পর ‘ডলার বিক্রি’ করা। এই কারেন্সির সংক্ষিপ্ত অবস্থান উঠেছিল দুবছরের উচ্চে। ইউএসডি সূচক (ডিএক্সওয়াই) পড়ে গিয়েছিল 90-এর নীচে, যদিও 15 মার্চ 2020-তে এটা ছিল 102.82-এ। সাম্প্রতিক দিনগুলিতে ডলারের পরিস্থিতি ছিল যে মার্কিন কংগ্রেসে আর্থিক স্টিমুলাসের অতিরিক্ত প্যাকেজের আলোচনার প্রেক্ষাপটের বিপরীতে এটি অবস্থন গ্রহণ করেছিল। মোট কথা, দেশের অর্থনীতিতে প্রতিটি ডলার ঢোকার অর্থ ক্রয়ক্ষমতার হ্রাস ঘটবে।
প্রথমে গত সপ্তাহের ঘটনাবলি পর্যালোচনা :
ইউরো/মার্কিন ডলার। যেমন প্রত্যাশিত, ইউরোপিয়ান সেন্ট্রাল ব্যাংক এর সুদের হার অপরিবর্তিত রেখেছে, সেই শূন্য শতাংশে। ডলারের প্রেক্ষিতে ইউরোর সুযোগ ছিল এর অবস্থান দুর্বল করার। যদিও সেটা এটি হারিয়েছে প্যানডেমিক ইমার্জেন্সি পারচেজ প্রোগ্রামে (পিইপিপি) ইসিবি-র আরও 500 বিলিয়ন পাউন্ড বাড়ানো এবং এরপর ব্যাংকের প্রধান ক্রিস্টিন লাগার্ডের মন্তব্যের কারণে। প্রকৃতপক্ষে, এই সিদ্ধান্তে অপ্রত্যাশিত কিছু নেই, আমরা এক সপ্তাহ আগে এরকমই অনুমান করেছিলাম। এর অতিরিক্ত, এটি অবশ্যই পড়েছিল বাজারে অংশগ্রহণকারীদের অনুমান, 400-600 বিলিয়ন পাউন্ডের মাঝে। কিন্তু এটাই ছিল সেই অনুমান যা ইউরো/মার্কিন ডলার জোড়াকে দক্ষিণমুখী হতে বাধা দিয়েছিল।
প্রথমে গত সপ্তাহের ঘটনাবলির পর্যালোচনা :
ইউরো/মার্কিন ডলার। ডলারের ধারাবাহিক পতন ঘটেছে, ইউরোর ধারাবাহিক আরোহণ হয়েছে। নভেম্বরের প্রথম থেকে জোড়াটি ভ্রমণ করছে 1.1600 থেকে 1.2175 পর্যন্ত। মার্কিন কারেন্সি দুর্বল হওয়ার মূল কারণ নিহিত রয়েছে বৈশ্বিক ঝুঁকির ইচ্ছে বিকাশের মধ্যে। করোনা ভাইরাসের বিরুদ্ধে ভ্যাকসিন সম্পর্কে ইতিবাচক খবরের প্রেক্ষিতে বাজারের বিশ্বাস বিশ্ব অর্থনীতির দ্রুত পুনরুদ্ধার হবে। উপরন্তু, শুধু মার্কিন অর্থনীতি নয়, বরং অন্যান্য দেশের অর্থনীতিও, এর মধ্যে উন্নয়নও অন্তর্ভুক্ত। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পরিস্থিতি খুব একটা আশাব্যঞ্জক নয় : প্রধান ইন্ডিকেটর, ব্যবসা ক্রিয়াকলাপ ও জনসংখ্যার নিযুক্তি সহ, এখানে গত সপ্তাহে লাল ছিল। এটা বলা বাহুল্য যে কৃষিক্ষেত্রের বাইরে (এনএফপি) নতুন কাজ সৃষ্টির সংখ্যা অক্টোবরের 610000 থেকে ভেঙে পড়েছে 245000-এ, নভেম্বরে, নতুন কোয়ারান্টাইন পন্থার কারণে।
প্রথমে গত গত সপ্তাহের ঘটনাবলির পর্যালোচনা :
ইউরো/মার্কিন ডলার। গত সপ্তাহের অনুমান করার সময় অধিকাংশ বিশেষজ্ঞ (65 শতাংশ) ইউরোপিয়ান কারেন্সিকে অগ্রাধিকার দিয়েছিলেন। D1-এ গ্রাফিক্যাল অ্যানালিসিসে 90 শতাংশ ট্রেন্ড ইন্ডিকেটর ও 75 শতাংশ অসিলেটরও ছিলেন বুলসের দিকে। এবং এই অনুমান প্রায় সঠিক হয়েছিল। ‘প্রায়’, কারণ আশা করা হয়েছিল যে 1.1900 রেজিস্ট্যান্সের মধ্য দিয়ে ভেঙে ইউরো/মার্কিন ডলার জোড়া পৌঁছবে 1.2000-1.2100 অঞ্চলে। যদিও এটা মাত্র 1.1960 উচ্চতায় উঠতে পেরেছিল কর্মসপ্তাহের একেবারে শেষে। হয়তো এটা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের জন্য – বৃহস্পতিবার 26 নভেম্বর ও ব্ল্যাক ফ্রাইডে 27-কে ধন্যবাদ।
প্রথমে, গত সপ্তাহের ঘটনাবলির পর্যালোচনা :
ইউরো/মার্কিন ডলার। গত সপ্তাহে, আমরা আবার কথা বলেছিলাম বাজারে সম্পূর্ণ অনিশ্চয়তা সম্পর্কে, যখন বিনিয়োগকারীরা শুধু তাঁদের কাঁধ ঝাঁকিয়েছিলেন, জানতেন না নিকট ভবিষ্যতে কী আশা করা যেতে পারে। এবং তারপর অনুমান ছিল উপযুক্ত : বিশেষজ্ঞদের ৫০ শতাংশ ছিলেন বুলসের দিকে, 40 শতাংশ সমর্থন করেছেন বিয়ার্সকে আর বাকি 10 শতাংশ গ্রহণ করেছিলেন নিরপেক্ষ অবস্থান। এবং এটাই শেষপর্যন্ত হয়ে উঠল সবচেয়ে সঠিক : জোড়াটি গোটা সপ্তাহের জন্য চলাফেরা করেছে খুবই সংকীর্ণ পরিধি 1.1815-1.1890-তে এবং পাঁচদিনের পর্ব শেষ করেছিল এর কেন্দ্রীয় অংশে, 1.1858 স্তরে।
প্রথমে গত সপ্তাহের ঘটনাবলির পর্যালোচনা :
ইউরো/মার্কিন ডলার। গত সপ্তাহে, আমরা বাজারের পূর্ণ অনিশ্চয়তা সম্পর্কে আলোচনা দিয়ে কথা শুরু করেছিলাম, যখন বিনিয়োগকারীররা তাঁদের কাঁধ ঝাঁকিয়েছেন, নিকট ভবিষ্যতে কী আশা করতে হবে জানতেন না বলে। হ্যাঁ, জো বাইডেন রাষ্ট্রপতি নির্বাচন জিতেছেন। দেখাচ্ছে তিনি জিতেছেন। কেননা ডোনাল্ড ট্রাম্পের দল ইতিমধ্যে নিয়মভঙ্গ ও নকল ভোটিঙের প্রচুর তথ্য সংগ্রহ করেছে এবং নির্বাচনের ফলাফল চ্যালেঞ্জ করতে চলেছে আদালতে। কিছু সময় পর্যন্ত, বেশ কয়েকটি প্রাদেশিক সভা, এমনকি অফিস অব দ্য ডিরেক্টর অব ন্যাশনাল ইন্টেলিজেন্সও (ওডিএনআই), রাষ্ট্রপতি পরিবর্তনে সমর্থন দিতে প্রত্যাখ্যান করেছিল। মার্কিন সেনেটে আসন বণ্টন প্রশ্নযোগ্য, এবং দেশের নীতিতে অগ্রাধিকার, যার অন্তর্গত আর্থিক পন্থা এবং অর্থনীতিকে সাহায্য করার কর্মসূচি, এর ওপর নির্ভর করে।
প্রথমে গত সপ্তাহের ঘটনাবলির পর্যালোচনা :
ইউরো/মার্কিন ডলার। যেমন আমরা পূর্ববর্তী অনুমানে প্রত্যাশা করেছিলাম, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে জো বাইডেনের জয়েক ধন্যবাদ, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের স্টকের বৃদ্ধি এবং কোভিড-19-এর বিরুদ্ধে সামনের সারি থেকে প্রেরণাদায়ক খবরে, ইউরো এবং ডলারের অন্যান্য প্রতিদ্বন্দ্বীরা সেই অবস্থান দ্রুত পুনরুদ্ধার করতে পারে যা আগে হারিয়েছিল তারা।
প্রথমে গত সপ্তাহের ঘটনাবলির পর্যালোচনা :
ইউরো/মার্কিন ডলার। এটা মনে হচ্ছে যে মার্কিন রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে খুব বেশি মনোযোগ দেবে না স্থির করেছে বাজার। বিনিয়োগকারীরা বেশি ভাবিত পুরনো ও নতুন পৃথিবীতে কোভিড-19 অতিমারির দ্বিতীয় ঢেউয়ের সূত্রে যা ঘটছে এবং আটলান্টিক মহাসাগরের দুপারে নিয়ন্ত্রকরা কী পদক্ষেপ গ্রহণ করবেন সেই বিষয়ে।
প্রথমে গত সপ্তাহের ঘটনাবলির পর্যালোচনা :
ইউরো/ মার্কিন ডলার। 40 শতাংশ বিশ্লেষক অনুমান করেছিলেন এই জোড়াটির বিকাশ ঘটবে 1.1900 অঞ্চলে এবং সেটাই ঠিক হয়েছে : স্থানীয় সাপ্তাহিক উচ্চতা ছিল 1.1880, এবং পাঁচদিনের পর্ব শেষ হয়েছে 1.1860-তে।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে শক্তিশালী ম্যাক্রো পরিসংখ্যানের পাশাপাশি ওল্ড ওয়ার্ল্ডে কোভিড-19 সংক্রমিতের ব্যাপক বৃদ্ধি, 21 অক্টোবরে জোড়াটির প্রবণতা বিপরীতগামী করেছিল। কিন্তু তারপর ইউরোপ, জার্মানির সঙ্গে, ব্যবসায়িক ক্রিয়াকলাপ বৃদ্ধি করেছে দেখা গেছে। এটি ইউরোপিয়ান কোয়ান্টিটেটিভ ইজিং (কিউই) কর্মসূচির গঠনের সুযোগ এবং বন্ড মূল্যের আরও বিকাশ হ্রাস করেছিল, যা জোড়াটিকে এর সাপ্তাহিক উচ্চতায় ফিরতে দিয়েছে।
প্রথমে গত সপ্তাহের ঘটনাবলির পর্যালোচনা :
ইউরো/মার্কিন ডলার। বাজার এখন দুটি প্রধান বিষয় দ্বারা পরিচালিত হচ্ছে : কোভিড-19 অতিমারির দ্বিতীয় ঢেউ এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের আসন্ন 3 নভেম্বর রাষ্ট্রপতি নির্বাচন।
বেকার ভাতার জন প্রায় 9 লক্ষ আবেদন দেখায় যে শ্রম বাজার এবং মার্কিন অর্থনীতির আরও স্টিমুলাস পন্থা দরকার। এবং যদিও, মার্কিন ট্রেজারি সচিব স্টিফেন এমনুচিনের মতে, ওই পন্থা গ্রহণে ডেমোক্র্যাট ও রিপাবলিকানদের মধ্যে কোনো চুক্তি নির্বাচনের আগে সম্ভব নয়, নেতিবাচক পরিসংখ্যান বাজারের ঝুঁকি প্রবণতায় বিশেষ প্রভাব ফেলেছ এবং স্টক ইন্ডাইসকে নীচে ঠেলেছে যেমন S&P500। এতে স্পষ্টভাবে সুবিধা হয়েছে মার্কিন কারেন্সির : বৃহস্পতিবারের মধ্যে ডলার অর্জন করেছিল 135 পয়েন্ট এবং ইউরো মার্কিন ডলার জোড়া পৌঁছেছিল স্থানীয় নিম্ন 1.1685-এ। এরপর হয়েছিল ঘুরে দাঁড়ানো, শেষপর্যন্ত এই জোড়া পাঁচদিনের পর্ব শেষ করে 1.1715-এ।
প্রথমে গত সপ্তাহের ঘটনাবলি পর্যালোচনা :
ইউরো/মার্কিন ডলার। ইউরো শক্তিশালীকরণে ইসিবি-র ভীতি প্রসঙ্গে আমরা বারবার লিখেছি, কেননা এটি ইউরোজোন অর্থনীতির পুনরুদ্ধারে একটি হুমকিস্বরূপ হয়ে উঠেছে। যদিও ইসিবি প্রধান ক্রিস্টিন লাগার্ডে কিংবা তাঁর সহকর্মীরা, কেউই ইউএস ফেডারেল রিজার্ভের সঙ্গে কারেন্সি যুদ্ধ শুরু করতে চান না। সুতরাং, চারপাশের বাজারকে ঘোরানোর চেষ্টা করে ক্রিয়াকলাপে নয়, বরং কথায়।
প্রথমে গত সপ্তাহের ঘটনাবলি বিশ্লেষণ :
ইউরো/মার্কিন ডলার। গত সপ্তাহে আমরা যা সমাধানের চেষ্টা করেছিলাম তা হল এই জোড়া এর পতন অব্যাহত রাখবে নাকি আবার ফিরে আসবে 1.1700-1.2010 চ্যানেলে। বিশেষজ্ঞরা তখন এবিষয়ে কোনো স্পষ্ট উত্তর দেননি। তাঁদের ভোট ভাগ হয়েছিল এরকমভাবে : ৩০ শতাংশ জোড়াটির পতনের পক্ষে ছিলেন, 30 শতাংশ এর আরোহণের দিকে এবং 40 শতাংশের অবস্থান ছিল নিরপেক্ষ। ফলাফল ছিল জোড়াটি ধারাবাহিকভাবে পড়েনি, কিন্তু এর গতি চ্যানেলে ফিরে এসেছিল বলা কঠিন : বৃহস্পতিবার, 1 অক্টোবর স্থানীয় উচ্চতায় 1.1700 পৌঁছেছিল, তারপর জোড়াটি ঘুরে দাঁড়ায় এবং পাঁচদিনের পর্ব শেষ করে 1.1715-এ।
প্রথমে গত সপ্তাহের ঘটনাবলির পর্যালোচনা :
ইউরো/মার্কিন ডলার। বিশেষজ্ঞদের অধিকাংশ (75 শতাংশ), যাঁদের সমর্থন করেছে অসিলেটররা, ইঙ্গিত দিয়েছিলেন এই জোড়াটি অতিরিক্ত ক্রীত, দক্ষিণে এর সংশোধনের প্রত্যাশা ছিল। বিতর্ক ছিল যে জোড়াটি সপ্তাহ শেষ করবে কি না শক্তিশালী রেজিস্ট্যান্স 1.1900 অঞ্চলে, শুক্রবার, 18 সেপ্টেম্বর। উপর্যুক্ত পরিস্থিতি একশো শতাংশ সত্যি হয়েছে এবং শেষপর্যন্ত অতিক্রম করেছে মাঝারি-মেয়াদের সাপোর্ট 1.1700-তে, ইউরো/মার্কিন ডলার জোড়া গত সপ্তাহে নিম্নগামী হয়েছিল, স্থানীয় নিম্ন 1.1610-এ চলে যায়।
প্রথমে গত সপ্তাহের ঘটনাবলির পর্যালোচনা :
ইউরো/মার্কিন ডলার। রয়টারের একটি সূত্রের মতে, এর হার বন্ধ হয়েছে 1.2000-এর কাছে যা বর্তমানে ইউএস ফেডারেল রিজার্ভ ও ইসিবি দুপক্ষের জন্যই মানানসই। চার্টের দিকে তাকালে যে কেউ ব্যাখ্যা করতে পারবে : 1.2000 নয়, বরং 1.1850। মূল কথা, এই দিগন্তের সঙ্গে জোড়াটি সাত সপ্তাহ ধরে চলছে। কিন্তু প্রকৃতপক্ষে, 150 পয়েন্ট ব্যবধানের এখানে মৌলিক কোনো তাৎপর্য নেই।
প্রথমে, গত সপ্তাহের ঘটনাবলির পর্যালোচনা :
ইউরো/মার্কিন ডলার। 11 সেপ্টেম্বরে ইসিবি মিটিঙের পর যা ঘটেছে, ইউরো চেষ্টা করেছিল উঁচুতে উঠতে এমনকি পৌঁছেছিল 1.1920-তে, কিন্তু আক্ষরিকভাবেই এক ঘণ্টা পর বাজার স্থির করে যে এগুলি মোটেও গুরুত্বপূর্ণ ছিল না, এবং ইউরো/মার্কিন ডলার জোড়ার কোট দ্রুত ফিরে আসে তাদের নিজের অবস্থানে। এর ফলে, এক-তৃতীয়াংশ বিশেষজ্ঞ আশা করেছিলেন, জোড়াটি 1.1700-1.2010 চ্যানেল অতিক্রম করতে পারবে না, যার সঙ্গে এটা চলাফেরা করছে সাত সপ্তাহ ধরে। উপরন্তু, এর ট্রেডিং পরিধি সংকীর্ণ হয়েছিল 1.1750-1.1920-তে, গত দশকের আগস্টের মানে ফিরে গিয়েছিল।
তাহলে, সত্যি কী ঘটেছিল?